জিনসেং এর যত উপকারী দিক
জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্থায় এক আলোড়ন সৃষ্টি করি নাম। ঔষধি গুণসম্পন্ন হিসেবে পরিচিত জিনসেং দুই ধরনের হয়ে থাকে, এশিয়ান জিনসেং ও আমেরিকান জিনসেং। তবে এশিয়ান জিনসেং অনেক বেশি কার্যকরী। জিনসেং মূলত একটি গাছের নাম আর ঔষধী গুনাগুনে এর মূলের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। জিনসেং এর মধ্যে থাকা জিনসেনোনোসাইড নামক উপাদান থাকায় এর কার্যক্ষমতা বেশি থাকে। জিনসেং এর অনেক উপকারী দিক রয়েছে যেমনঃ- ওজন কমাতেঃ- জিনসেং শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। জিনসেং পরিপাক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ওজন কমায়। পরকিয়ার কারনে প্রবাসী স্বামিকে পাগল বানিয়ে মেরে ফেলার পরিকল্পনার ফোনালাপ ফাস দ্রুত বীর্যস্থলনঃ- পুরুষের দ্রুত বীর্যস্থলন রোধ করতে জিনসেং এর ব্যবহার বিশ্ব ব্যাপি রয়েছে।জিনসেং এর মূলের তৈরী ক্রিম মিলনের আগে যৌনাঙ্গে লাগালে দ্রুত বীর্যস্থলন হওয়া থেকে বিরত থাকে। যৌন সমস্যা সমাধানেঃ- যৌন সমস্যা সমাধানে এই জিনসেং এর ব্যবহার ব্যাপক। জিনসেং এর মূল দিয়ে বিভিন্ন ঔষধ তৈরী করা হয় যা যৌন সমস্যা সমাধানে কার্যকরী। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেঃ- এক গবেষণায় দেখা গেছে দৈনিক ৫/৭ মি.গ্রা. জিনসেং একটানা ৮ সপ্তাহ সেবন করলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল হতে মুক্তি পাওয়া যায়। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা প্রখর করেঃ- জিনসেং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা প্রখর করে থাকে এবং মস্তিষ্কের সঞ্চালন খুব দ্রুত বাড়িয়ে তোলে। হেপাটাইটিস বি এবং সি ভাইরাস এনার্জি বাড়ায়ঃ- জিনসেং শরীর চাঙ্গা করে তোলে এবং শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর করে। এটি ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে সহায়ক। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ- এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং জীবানু থেকে সংক্রামিত হওয়া থেকে রক্ষা করে। মাতৃত্যকালীন দাগঃ- বাচ্চা হবার পরে মহিলাদের পেদে যে ফাটা ফাটা সাদা দাগ গুলো দেখা যায় সেগুলো মূলত মাতৃত্বকালীন দাগ। এই দাগ গুলো দূর করতে জিনসেং এর ক্রিম ব্যবহার করলে দাগ দূর হয়ে যায়। হরমোন বাড়ায়ঃ- জিনসেং শরীরের মেয়েলি হরমোন বৃদ্ধি করে এবং রক্ত তরল করে স্টোক প্রতিরোধ করে। এছাড়াও জিনসেং আরও অনেক ভেষজ ঔষধে ব্যবহৃত হয়ে আসছে যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োজনিও। জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং এর যত উপকারী দিক
Read moreকোন খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয় এবং-এ থেকে মুক্তির উপায়
কোন খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয় এবং-এ থেকে মুক্তির উপায় কোষ্ঠকাঠিন্য একটি বিরক্তিকর এবং যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা ।এ সমস্যা অনেকের মাঝেই দেখা যায়, এই সমস্যা সমাধানে কিছু খাবার বেছে নিতে পারেন। কোন কোন খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার থেকে মুক্তি পেতে পারি আসুন জেনে নেইঃ- ভুট্টা বা পপ কর্ন খাওয়াঃ– ভুট্টা বা পপ কর্নে রয়েছে উচ্চ আশ এবং এটি কম ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার যা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয়। টাটকা ফল/ সবজিঃ– টাটকা ফল বা টাটকা সবজি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। আমাদের দৈনিক কমপক্ষে ১০০ গ্রাম ফল খাওয়া দরকার কেননা ফলে রয়েছে পানি, আঁশযুক্ত সরবিটল ও ফ্রুক্টোজ যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। পানিঃ- দেহের পানিশূন্যতা দেখা দিলে শরীর কষা হয়ে যায় যার কারনে মল শক্ত হয়ে যায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানে প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া দরকার। দুধ ও দইঃ– প্রোবায়োটিক হলো এক ধরনের উপকারী জীবানু যা দুধ ও দই জাতীয় খাবারে থাকে। এই জীবাণু মলকে নরম রাখতে সহায়তা করে। স্যুপঃ– স্যুপ খুব সহজে হজম হয়ে যায়, যার ফলে শক্ত মলকে নরম করে রাখে। মিষ্টি আলুঃ– মাঝারি সাইজের একটা মিষ্টি আলুতে প্রায় ৪/৫ গ্রাম আঁশ থাকে। যা অন্য সব খাবারের তুলনায় বেশ উপকারী। ডালঃ– ডালে(মটরশুঁটি, মসুর,কলাই ইত্যাদি) রয়েছে প্রচুর আশ যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে থাকে। এছাড়াও ডালে রয়েছে জিংক, পটাশিয়াম, ফলিক এসিড ও ভিটামিন বি৬ যা কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করে থাকে। এছাড়াও ঢেঁড়স, শাকসবজি ও তরল জাতীয় খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে থাকে। কোন কোন খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কফিঃ– কফি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় পড়তে পারেন। কেননা কফি আমাদের পানির তৃষ্ণার অনুভূতি কমিয়ে দেয়, যার কারনে শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দেয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় পড়তে হয়। লাল মাংসঃ– লাল মাংসে খাদ্য আঁশের পরিমাণ বেশি এবং এতে আয়রন বেশি থাকে যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। কলাঃ– অতিরিক্ত কলা খেলে শরীরের আয়রন বেড়ে যায় যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। অ্যালকোহলঃ– অ্যালকোহল শরীর থেকে পানি বের করে শরীরের পানি ঘাটতি তৈরী করে যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এর পাশাপাশি বেশি আঁশযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে এবং বেশি পানি খেতে হবে ও বাহিরের খাবার পরিহার করতে হবে।
Read moreমিক্সড ড্রাই ফুডস কি দিয়ে তৈরী হয় এবং এর উপকারীতা কি জেনে নেই।
মিক্সড ড্রাই ফুডস কি দিয়ে তৈরী হয় এবং এর উপকারীতা কি জেনে নেই। আমরা অনেকেই এই মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস এর নাম শুনেছি। এ খাবার আমাদর দৈহিক জীবনে অনেক উপকার করে থাকে। কি দিয়ে তৈরী করা হয় এই মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস এবং এর উপকারীতা কি জেনে নেই। মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস এর উপকারীতাঃ- ★ এ খাবার মানব শরীরে শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে থাকে। ★ মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস মস্তিস্ক ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। ★ এ খাবার যৌন সমস্যা সমাধান করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে এবং যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে। ব্রাশ, পেস্ট,কলম, পেনসিল আবিস্কারের পিছরের রহস্য জেনেনিন ★ দাম্পত্য জীবনে স্বামী স্ত্রী বিশেষ মুহূর্তে স্হায়ীত্ব বৃদ্ধি করে থাকে। ★মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস নিয়মিত খেলে শুকরানু বৃদ্ধি করে থাকে। ★ বাচ্চা না হওয়ার অন্যতম কারন হলো পাতলা বীর্য, আর এই পাতলা বীর্যের কারনে বাচ্চা ধারন ক্ষমতা কমে যায়, যার ফলে গর্ভপাত হয়ে থাকে। মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস নিয়মিত খেলে বীর্য ঘন করে। ছেলেদের চুলপড়ার কারণ ও করণীয় ★ মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ করে। ★মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস খেলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে। ★ এ খাবারে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। ★ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। ★ এ খাবারটি মানব শরীরের অতিরিক্ত চর্বি গলিয়ে দ্যায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। ★ এ খাবারের ফলে দাঁতের রোগ ও লিভারের সমস্যার উপকার করে থাকে, স্মৃতিশক্তি প্রখর করে, চোখের ছানি ও অন্যান্য চোখের সমস্যা দূর করে, হজমশক্তি বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে, রক্তশূন্যতা দূর করে। এছাড়া আরো অনেক উপকার রয়েছে এই মিক্সড ড্রাই ফ্রুটস এর মধ্যে। কি কি উপাদানের সংমিশ্রণ রয়েছে আমাদের ড্রাই ফ্রুটে তা দেখে নেই – ★ কাজুবাদাম★ কাঠবাদাম★ পেস্তাবাদাম★ আখরোট বাদাম★ গোল্ড কিসমিস★ ড্রাই আলুবোখারা★ খুরমা★ খুরমা লালা★ চিনা বাদাম★ পামকিন সিড★ এপ্রিকট★ নারকেলের চিড়া★ চেরি ফল★ মোরব্বা★ কালো কিসমিস★ তরমুজের সিড★ তিল মিক্সড ড্রাই ফুডস কি দিয়ে তৈরী হয় এবং এর উপকারীতা কি জেনে নেই। মিক্সড ড্রাই ফুডস কি দিয়ে তৈরী হয় এবং এর উপকারীতা কি জেনে নেই। মিক্সড ড্রাই ফুডস কি দিয়ে তৈরী হয় এবং এর উপকারীতা কি জেনে নেই। মিক্সড ড্রাই ফুডস কি দিয়ে তৈরী হয় এবং এর উপকারীতা কি জেনে নেই। মিক্সড ড্রাই ফুডস কি দিয়ে তৈরী হয় এবং এর উপকারীতা কি জেনে নেই।
Read moreলজ্জাবতী গাছের ঔষধি গুনাগুন
লজ্জাবতী গাছের ঔষধি গুনাগুন লজ্জাবতী গাছ অতি পরিচিত একটি গাছ, এ গাছটি গ্রামের সচারাচর দেখা যায়। গ্রাম্য চিকিৎসায় এ গাছের ব্যবহার অনেকটাই দেখা যায়। লজ্জাবতী গাছের ঔষধি গুনাগুন রয়েছে ব্যাপক ভাবে । অনেক রোগের মহা ঔষদ হিসেবে কাজ করে থাকে, এবার দেখে নেই লজ্জাবতী গাছের কিছু গুনের কথা। আমাশয়ঃ– অনেকের এই আমাশয় সমস্যা রয়েছে। আমাশয় হলো কারও মল ত্যাগের বেগ হলে সে আর অপেক্ষা করতে পারে না এবং মল ত্যাগ করতে অনেক কষ্ট হয় এই সমস্যা সমাধানের জন্য লজ্জাবতী গাছ অনেক উপকার করে থাকে। কিছু পাতা পানিতে সিদ্ধ করে তা এক কাপ পরিমাণে সেই পানি খেলে খুব উপকার পাওয়া যাবে। শরীরের দুর্গন্ধ দুর করতেঃ- লজ্জাবতী গাছের ঔষধি গুনাগুন -এর ভিতরে অন্যতম যে কাজ করে থাকে তা হলো শরীরের ঘামের গন্ধ দূর করে থাকে। শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ সমস্যা আমাদের খুব অস্তিত্ব দিয়ে থাকে। এই দুর্গন্ধের কারনে গেঞ্জি, জামায় দাগ দেখা যায়। এই সমস্যা সমাধানে লজ্জাবতী গাছের পাতা, ডাঁটা পানিতে সিদ্ধ করে সেই নির্জাস শরীরে লাগালে এই দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি মিলে। অর্শ্বরোগ ভালো করেঃ– লজ্জাবতী গাছের শিকড় বেটে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে অর্শ্বরোগের উপকার মিলে। ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিঃ– ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে লজ্জাবতী গাছের ভূমিকা অতুলনীয়। কাঁচা গাছ বেটে শরীরে লাগালে শরীরের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিপায়। চর্মরোগ দুর করতেঃ– চর্মরোগে লজ্জাবতী গাছ অনেক উপকার করে থাকে। লজ্জাবতী গাছ শুকিয়ে গুঁড়া করে ১০ গ্রাম পরিমান গুড়ো ২ কাপ পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে চর্মরোগ ভালো হয়। দাঁতের মাড়ির ক্ষয়ঃ– লজ্জাবতী গাছের মূল পানিতে সিদ্ধ করে একটানা এক সপ্তাহ দৈনিক তিনবার করে কুলকুচি করলে দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ হয়। যৌনাঙ্গের ক্ষত সারাতে : যে কোন কারনে যৌনাঙ্গের ক্ষত হলে, প্রথমিক স্তরে মাঝে মাঝে অথবা প্রায় রোজই অল্প স্রাব চলতে থাকে, একটা আশটে গন্ধ, কখনো বা একটু লালচে স্রাব হয়, এসব ক্ষেত্রে চিকিৎসক সাবধান করে থাকেন, এটি পরিণামে ক্যান্সার হয়ে যেতে পারে। রমনে অতৃপ্তিঃ কয়েকটি সন্তান হওয়ার পর যোনিদ্বার অনেকটা শিথিল হয়ে যায়, এক্ষেত্রে লজ্জাবতীর নির্জাস দিয়ে ডুশ নেওয়ায়, আর গাছের পাতা সিদ্ধ নির্জাস দিয়ে তৈরি তেলে কাপড়ের ন্যাড়ায় ভিজিয়ে যোনিদ্বারে দিয়ে রাখলে ভাল ফল পাওয়া যায়। এছাড়াও আরও অনেক ভেষজ ঔষধে এই লজ্জাবতী গাছ ব্যবহার হয়ে থাকে।
Read moreভেন্না বা ক্যাস্টরের উপকারিতা
ভেন্না বা ক্যাস্টরের উপকারিতা ভেন্না বা ক্যাস্টর সকলের কাছেই একটি পরিচিত নাম,ভোজ্য তেলের তালিকায় ভেন্নার পরিচিত অনেকটাই। একেকটি গাছে দুই শত থেকে তিন শতাধিক ফল ধরে থাকে।এর বীজগুলো ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে সরিষা, তিল অথবা তিসির সঙ্গে মেশিনে ভাঙিয়ে ভোজ্য তেল তৈরি করা হয়। ভেষজ গুণাগুনে ভেন্নার গুরুত্ব অপরিসীম, চলুন তবে জেনে নেয়া যাক ভেন্নার উপকারিতাঃ- পুড়ে গেলেঃ- শরীরের কোথাও পুরেগেলে প্রচুর জ্বালা পোড়া করে থাকে তখন এই পোড়া যায়গায় ভেন্নার তেল লাগালে পোড়ার জ্বালা কমে যায়। ফোঁড়া ফাটাতেঃ- ভেন্নার বীজে বেটে ফোটার উপর প্রলেপ দিলে ফোঁড়া পেকে ফেটে যাবে। প্রস্রাব বৃদ্ধি করতেঃ- অনেকেরই প্রস্রাবের পরিমাণ খুব কম হয়ে থাকে তখন সে সমস্যা সমাধানে ভেন্না গাছের ছাল পানিতে সিদ্ধ করে খেলে প্রস্বাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। চোখে ছানি বা রাতকানা হলেঃ- কারও চোখে ছানি ও রাতকানা হলে ১০/১৫ গ্রাম পাতা অর্জিনাল ঘিয়ে ভেজে খেলে এই সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে। মাথা ব্যাথা দূর করতেঃ- অনেকেরই মাথা ব্যাথা বা মাথা ভাড় হয়ে থাকা স্বাভাবিক বিষয় হয়ে গেছে। যাদের এমন সমস্যা আছে তার এই ভেন্নার পাতা সিদ্ধ করে সিদ্ধ পানি খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। চোখ ওঠাঃ- অনেক সময় দেখা যায় চোখ লাল হয়ে গেছে এবং চোখ দিয়ে ভালো মতো তাকানো যায়না সকালে ঘুম থেকে উঠতে গেলে দু চোখ আটকে থাকে এটাকে চোখ ওঠা বলে এমন সমস্যা সমাধানে ভেন্না পাতার রস একটু গরম করে ছেকে সে রসের কয়েক ফোটা চোখে দিলে চোখ সেরে উঠবে বাত সমস্যাঃ- বাত একটি আধি রোগ হিসেবে পরিচিত, এই বাত সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য ভেন্নার বীজ বেটে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে বাত সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।
Read moreখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজস্বখাতের আওতায় নিম্নবর্ণিত পদসমূহে বিধি মোতাবেক প্রদেয় বেতন ও অনান্য আর্থিক সুবিধাদিসহ সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগের লক্ষে বাংলাদেশের প্রকৃত ও স্থায়ী নাগরিকদের নিকট হতে আবেদনপত্র আহবান করা যাচ্ছে।আবেদন ফিঃ- ৩৫০/২৫০/১৫০আবেদনের শেষ তারিখঃ- ২১/০৬/২০২১আবেদনের ঠিকানাঃ- recruitment@kuet.ac.bd
Read moreমোহাম্মদপুর নামকরণের ইতিহাস
মোহাম্মদপুর নামকরণের ইতিহাস নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন, আমাদের দেশে স্থাননামের ক্ষেত্রে ‘পুর’ শব্দটি খুবই জনপ্রিয়। কিন্তু ঠিক কতটা জনপ্রিয়, তা হয়তো আন্দাজ করতে পারেননি এতদিন। দেশের মোট ৬৮টি উপজেলা ও ১২টি জেলার নামের শেষে রয়েছে ‘পুর’ শব্দটি! তেমনই ঢাকার অনেক এলাকার নামের শেষেও রয়েছে এ শব্দটি। তেমনই একটি এলাকা হলো মোহাম্মদপুর। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর নামানুসারেই এসেছে এই মোহাম্মদ। ১৯৪৭ সালে যখন ভারতবর্ষ বিভক্ত হয়ে গেল, অনেক উদ্বাস্তু মুসলিমই চলে আসে তৎকালীন পাকিস্তানে। তখন অনেক অবাঙালি মুসলিমও ভিড় জমায় ঢাকায়, এবং সবাই মিলে লালমাটিয়ার পাশে একটি এলাকায় বাস করতে থাকে। অবাঙালি মুসলিমদের এই আবাসিক এলাকারই নামকরণ হয় মোহাম্মদপুর হিসেবে, এবং ১৯৫৮ সালে এই এলাকায় তাদের স্থায়ী বন্দোবস্তের ব্যবস্থা হয়। মিরপুর নামকরণের ইতিহাস বংশাল নামকরণের ইতিহাস ওয়ারী নামকরণের ইতিহাস ফার্মগেট নামকরণের ইতিহাস ফরাশগঞ্জ নামকরণের ইতিহাস চকবাজার নামকরণের ইতিহাস ইস্কাটন নামকরণের ইতিহাস কারওয়ান বাজার নামকরণের ইতিহাস পরীবাগ নামকরণের ইতিহাস আজিমপুর নামকরণের ইতিহাস ভূতের গলি নামকরণের ইতিহাস শ্যামলী নামকরণের ইতিহাস রমনা নামকরণের ইতিহাস পিলখানা নামকরণের ইতিহাস গেন্ডারিয়া নামকরণের ইতিহাস মগবাজার নামকরণের ইতিহাস ধানমন্ডি নামের নাম করনের ইতিহাস ইংলিশ রোড ও ফ্রেঞ্চ রোড নামকরণের ইতিহাস মাহুতটুলি নামকরণের ইতিহাস হাতিরঝিল নামকরণের ইতিহাস এলিফ্যান্ট রোডের নামকরণের ইতিহাস সময়ের সংলাপের ফেইসবুক গ্রুপ সময়ের সংলাপের ফেইসবুক পেইজ মালিবাগ নামকরণের ইতিহাস মোহাম্মদপুর নামকরণের ইতিহাস
Read moreআকন্দ উপকারিতা Akand benefits
আকন্দ উপকারিতা Akand benefits গাছগাছালির পাতাকে আমরা অনেকেই অবহেলা করে থাকি, কিন্তু এসব গাছগাছালি আমাদের অনেক উপকার করে থাকে । এসব উপকারী গাছের ভিতরে আকন্দ অন্যতম। আকন্দ এক ধরনের গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ , গাছটি সাধারনত ৩/৪ মিটার লম্বা হয়ে থাকে । আকন্দ ২ ধরনের হয়ে থাকে ১) শ্বেত আকন্দ ২) লাল আকন্দ। শ্বেত আকন্দের ফুলের রং সাদা ও লাল আকন্দের ফুলের রং বেগুনি হয়ে থাকে। এ গাছটির কান্ড বা পাতা ভাঙ্গলে দুধের মতো সাদা কষ বা ক্ষীর বের হয়। গাছটির ফল সাধারনত সবুজ রং এর হয়ে থাকে। গাছটির অগ্রভাগ দেখতে পাখির ছোটের মতো এর বীজ লোম যুক্ত ধূসর অথবা কালচে রং এর হয়ে থাকে। আকন্দ-গাছের বিস্ময়কর উপকারীতা তুলে ধরা হলো। আকন্দ-গাছের বিস্ময়কর উপকারীতার দিক থেকে -এ গাছের রয়েছে বিশেষ গুনাগুন যেমনঃ- হাঁপানিঃ- আকন্দ গাছের পাপড়ি গোল মরিচের সাথে বেটে পেষ্ট করে বড়ি বানিয়ে রোদে শুকিয়ে প্রতিদিন সকালে দুটি করে বড়ি খেলে হাঁপানি ও শ্বাস কষ্ট থেকে রেহাই পাওয়া য়ায়। অম্বল/এসিডিটিঃ- আকন্দ পাতা আগুনে পুড়িয়ে ছাইয়ের সাথে লবন মিশেয়ে প্রতিদিন খাওয়ার পর অল্প পরিমান খেলে গ্যাসের উপকারীতা পাওয়া যায়। ব্রণঃ- ব্রণের উপর আকন্দ পাতা লাগালে ব্রণ সেরে যাবে । সর্দি কাশিঃ- সর্দি কাশি বা বুকে কফ জমে গেলে পুরানো ঘি মেখে আকন্দ পাতা হালকা ছ্যাকা দিয়ে বুকে মালিশ করলে কফ সরে যাবে। পেট কামড়ানি বা পেটের জ্বালাপোড়া উপশম করে। শরীরে কোথাও ফুলে গেলে আকন্দ পাতা বেধে রাখলে ভাল হয়। পাতা চুরুট বানিয়ে ধুমপন করলে শ্বাস কষ্ট ভাল হয়। নিউমোনিয়ার উপকারী ও হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। আকন্দ উপকারিতা Akand benefits আকন্দ উপকারিতা Akand benefits আকন্দ উপকারিতা Akand benefits
Read moreহিজামা কি? best treatment Hijama.
হিজামা কি? best treatment Hijama. সিঙ্গা / হিজামা যার কাছে যে নামে পরিচিত , তবে এই সিঙ্গা/হিজামা কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে প্রায় । আমরা অনেকেই জানিনা হিজামা কি? ইসলামের দৃষ্টিতে হিজামা -এর বৈধতা আছে কিনা। আগের দিনের মানুষের চিকিৎসা ছিলো ঘরোয়া পদ্ধতির। তারা তাদের রোগ থেকে মুক্তির জন্য ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে থাকতো। এমই একটি রোগের চিকিৎসা পদ্ধতির নাম হলো সিঙ্গা /হিজামা। মাথাব্যথা বা শরিলের কোথাও ব্যথা হলে এই ঘরোয়া চিকিৎসা নিতো, এর ফলে শরিলের ব্যথা স্থান থেকে বিষাক্ত রক্ত বের করে ফেলা হতো। সাধারনত হাট বাজারে ভিবিন্ন কবিরাজরা এ কাজ গুলো করে থাকতো এবং বেদে মহিলাদের এই পেশায় দেখা যেতো । বেদে মহিলারা গ্রামে গিয়ে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে এই ঘরোয়া চিকিৎসা দিয়ে থাকতো। তবে কালের বিবর্তনের ফলে এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির ফলে এই চিকিৎসা হারিয়ে যেতে বসেছে। সাধানরত এই চিকিৎসায় কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। আরও পড়ুনঃ-স্বামী স্ত্রী উভয়ের লজ্জাস্থান দেখা কি জায়েজ? ইসলামী শরিয়তে সিঙ্গা/ হিজামা নেয়া সুন্নত । এ বিষয়ে সহী প্রমান পাওয়া যায়। >> হজরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, হজরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইহরাম অবস্থায় আধ কপালির(মাইগ্রেন জনিত মাথাব্যথা) কারণে মাথায় সিঙ্গা/হিজামা লাগাতো। (বুখারীঃ ৫৭০১) >> হজরত সালাম (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন যে , যখন কেউ রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর কাছে মাথাব্যথার কথা বলত তখন তিনি তাদের সিঙ্গা/হিজামা নিতে বলত। । (আবু দাউদঃ ৩৮৫৮) >> ইবনে ওমর (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, রাসূল (সঃ) বলেছেন যে খালি পেটে হিজামা লাগানো উত্তম,এতে শিফা ও বরকত রয়েছে এবং এতে জ্ঞান ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। হিজামা কি? best treatment Hijama. হিজামা কি? best treatment Hijama. হিজামা কি? best treatment Hijama.
Read moreসজনে ডাটা খাওয়ার উপকারিতা
সজনে ডাটা খাওয়ার উপকারিতা সজনের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও অপকারিতা গলো কি কি? সজনে আমাদের কাছে অতিপরিচিত একটি সবজি । এটি খাদ্য হিসেবে এবং ভেষজ উদ্ভিদ হিসেবে খুব পরিচিত একটি উদ্ভিদ । সজিনা গাছের ভিবিন্ন অংশের মধ্যে পাতা ও ডাটার ব্যবহার অতি-প্রচলিত বিশেষ করে খাদ্য হিসেবে । সজিনা পাতা সজিনা ডাটার তুলনায় কম জনপ্রিয় তবে জেনে রাখা ভালো সজিনার ডাটা থেকে সজিনার পাতাতে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। সজিনা গাছকে পৃথিবীর অন্যতম স্বাস্থ্য উপকারী গাছ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। সজনে পাতা যেনো ভিটামিন, মিনারেল ও খনিজ পদার্থের উৎস ভান্ডার। ৪২ গ্রাম সজনে পাতায় প্রোটিন ৪ গ্রাম, ৩৮ ভাগ ভিটামিন, ২৪ ভাগ ভিটামিন সি, ২২ ভাগ আয়রন, ২২ ভাগ ভিটামিন বি-২, ১৮ ভাগ ভিটামিন এ, ১৬ ভাগ ম্যাগনেশিয়াম। সজনে পাতা শুকিয়েও সংরক্ষন করা যায়, বহির্বিশ্বে সজনে পাতা শুকিয়ে সংরক্ষন করে থাকে । সজনের রয়েছে নানা উপকারী দিকঃ- চোখের সমস্যাঃ- সজনে পাতা চোখের সমস্যা সমাধানে কাজ করে থাকে , এটিতে রয়েছে Eye side improve ink properties যা চোখের রেটিনা ভালো রাখতে সাহায্য করে। হৃদ রোগেঃ- সজনে পাতা কোলেস্টরেল মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে হৃদরোগে আক্রান্ত সম্ভাবনা কমিয়ে থাকে। নিয়মিত সজনে পাতা খেলে ব্লাডে অক্সিজেন লেবেল বেড়ে যায় এবং হার্ট ভালো রাখে। হাঁপানিঃ- নিয়মিত সজনে পাতা খেলে হাঁপানি রোগ থেকে মুক্তি মিলে এবং ফুসফুসের কার্যকারিতা বৃদ্বিতে ভালে কাজ করে থাকে। ব্লাড প্রেশারঃ- সজনে পাতা খেলে মানুষের হাই ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রন করে থাকে। যাদের হাই ব্লাড প্রেশার রয়েছে তারা প্রেশার নিয়ন্ত্রনে সজনে পাতা খেতে পারেন। ডাইবেটিসঃ- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে বিশেষ ভূমিকা রেখে থাকে এই সজনে পাতা । ব্লাডে সুগারের পরিমান বেড়ে গেলে তা নিয়ন্ত্রনে ভালো কাজ করে থাকে। সজনে পাতা শুকিয়ে নিয়মিত খেলে ব্লাডে সুগারের পরিমান কমে যায় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করে থাকে। কিডনিঃ- কিডনি সমস্য সমাধানে সজনে পাতা ও সজনে ডাটা ভালো কাজ করে থাকে। এছাড়াও সজনের রয়েছে আরও অনেক গুনাগুন এটি লিভার ভালো রাখে, দাঁতের মাড়িকে মজবুত রাখতে সহায়তা করে । সজনের উপকারীতার সাথে সাথে কিছু অপকারিতাও রয়েছে যেমন এ গাছের পাতা, ফুল, ডাটায় উপকারীতা থাকলেও এই গাছের মূল বা শিকড় খাওয়া উচিত নয় । এতে বড় ধরনের সমস্য হতে পারে, প্যারালাইসিস হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। গর্ববতী মায়েদের জন্য এই সবজি এরিয়ে চলাটাই ভালে কেননা তাদের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পরে। যে মায়েরা বাচ্চাদের দুধ খাওয়ায় তাহারা এ সবজিটি এড়িয়ে চলবেন কেননা এতে বাচ্চার ক্ষতি…
Read moreকলার উপকারিতা
কলার উপকারিতা কলা এমন একটি ফল যার চাহিদা সমস্ত বিশ্ব জুরে সবচেয়ে বেশি। কারণ কলায় রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ যা শরীরে পুষ্টি চাহিদা পুরন করতে সহায়ক। নিয়মিত একটি করে কলা খেলে আমাদের শরীর খুবই ভালো থাকে। বিশেষজ্ঞরা গবেষণায় দেখেছেন নিয়মিত কলা বিভিন্ন ধরণের রোগের মোকাবিলা করতে সক্ষম। কলার উপকারিতাঃ- হার্টে ভালো রাখতে কলার ভূমিকাঃ- নিয়মিত কলা খেলে হার্ট অ্যাটাকে ঝুকি অনেকটা কম থাকে কেননা কলায় পটাসিয়ামের অনেকাটা উৎস রয়েছে ,এছাড়াও হাই পটাসিয়াম স্তরি এবং হাইপোকলিমিয়া নামক দুটি উপাদানের কারণে হৃদযন্ত্র সঠিকভাবে তার হৃদস্পন্দন সম্পন্ন করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে দৈনিক ১ টি কলা খেলে হার্ট এটাকের সমস্যা খুব কম থাকে। বাচ্চাদের জন্য উপকারী কলাঃ- বাচ্চাদের দৈহীক বিকাশে কলার ভূমিকা অতুলনীয় । কলাতে রয়েছে মিনারেল এবং প্রচুর ভিটামিন যা নিয়মিত খেলে বাচ্চার পরিপূর্ন বিকাশ হইতে সহায়তা করে। কিডনি নিয়ন্ত্রনঃ- প্রতিদিন কলা খাবার কারনে আমারা আমাদের কিডনির অবস্থা ভালো রাখতে পারি। গবেষকদের মতে সপ্তাহে ৫/৭ টি কলা খেলে কিডনি ৫০ শতাংশ ভালো থাকে । হজম শক্তি বাড়াতেঃ- নিয়মিত কলা খেলে হজম সমস্যা সমাধান করা সম্ভব, কেননা কলায় যে ফাইভার রয়েছে তা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া কলার মধ্যে থাকা পটাসিয়াম অন্ত্রের কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যার ফলে হজমের প্রক্রিয়া সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন হতে পারে। কলা নিজে যেমন তাড়াতাড়ি হজম হতে পারে, তেমনি অন্য খাবার কেও তাড়াতাড়ি হজম করতে পারে। মস্তিস্ক ভালো রাখতেঃ– কলা ভিটামিন বি-৬ সমৃদ্ধ উপাদান রয়েছে সেহেতু এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যরক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যারা খাদ্য তালিকায় ভিটামিন বি-৬ সঠিক মাত্রায় গ্রহণ করেন তাদের মস্তিষ্ক অন্যদের তুলনায় বেশ প্রখর হয় এবং এরা ভালো পারফরম্যান্স করে থাকে। কলার মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়াম মস্তিষ্কের স্নায়ু কোষ গুলিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রনেঃ- ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রনে কলা বিশেষ ভূমিকা গ্রহন করে থাকে। এটিতে প্রচুর পটাশিয়াম থাকার কারনে শরিল থেকে হারিয়ে যাবা পটাশিয়ামের ঘাটতি পুরন করতে সহায়তা করে থাকে। রক্ত সল্পতা নিয়ন্ত্রনেঃ- রক্ত সল্পতা নিয়ন্ত্রনে কলার ভূমিকা অতুলনিয়। কলা থাকা ভিটামিন সি যা শরিলের রক্ত সল্পতা নিয়ন্ত্রনে কাজ করে। কলার উপকারিতা কলার উপকারিতা
Read moreগঙ্গায় ভাসছে করোনায় মৃত্যদের লাশ 343
গঙ্গায় ভাসছে করোনায় মৃত্যদের লাশ 343 গঙ্গায় অনেক গুলো লাশ ভাসতে দেখা গিয়েছে। ধারনা করা হচ্ছে এইসব লাশ গুলো ৭ দিনের পুরানো। এলাকার লোকজনের অনুমান এসব মৃতদেহ করোনা রোগীদের। এমন খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়লেই এলাকার লোকজনের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। ধারনা করছে এসব দেহ করোনা রোগীদের। এসব পচতে থাকা দেহ থেকে করোনা ছড়াতে পারে বলে সবার মাঝে এমন ভয়ের কাজ করছে। প্রশাসনের পক্ষথেকে তদন্ত শুরু করে দিয়েছে যে কোথাথেকে আসতে পারে এই লাশগুলি আর কারাইবা ফেলতে পারে এই সমস্ত দেহ। সোমবার বিহারে প্রায় একশোর মত লাশ ভাসতে দেখা গিয়েছিলো। তখন থেকেই আতঙ্ক ছড়াতে থাকে এলাকা বাসির মধ্যে। এনিয়ে কেন্দ্রের জলসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী গডেন্দ্র সিং শেখাওয়াত টুইট করেন , বক্সারে গঙ্গায় যে লাশ ভাসতে দেখা গেছে তা অত্যান্ত দুর্ভাগ্যজনক। কোথা থেকে এসব মৃত্যদেহ ভেসে আসছে তা খতিয়ে দেখতে হবে রাজ্য সরকারকে। এই ভেসে আসা লাশ নিয়ে এসডিওর দাবি, গঙ্গায় যে লাশগুলো ভাসতে দেখা গিয়েছে ধারনা করা হচ্ছে এই লাশগুলো ৭ দিনের পুরানো। এরকম লাশ গুলো ভাসিয়ে দেওয়ার প্রথা এখানে নেই। প্রশাসন এসব দেহের শেষকৃতয়ের ব্যবস্থা করছে। বিশেষজ্ঞরা বলছে এরকম লাশ ভেসে আসলে গঙ্গার পানি দূষিত হয়ে যাবে ও মানুষের মাঝে বিভিন্ন রোগ ছড়াবে এবং পরিবেশেরও ভিষণ ক্ষতির মুখে পড়বে । তাই এইট বিষয় গুলোতে বিশেষ নজর দিতে হবে। জিসকা ফার্ময় চাকরি ায় চাকরিগঙ্গায় ভাসছে করোনায় মৃত্যদের লাশ 343গঙ্গায় ভাসছে করোনায় মৃত্যদের লাশ 343
Read moreচলমান লকডাউন আরও বাড়লো এক সপ্তাহ
চলমান লকডাউন আরও বাড়লো এক সপ্তাহ সমস্ত বিশ্ব আজ করোনার সংক্রামনে নাস্তানাবুদ হয়ে আছে। চারদিকে মৃত্যুর মিছিল যেনো থামছেইনা । আমাদের পাশের দেশ ভারতে যেনো করোনার মৃত্যু পুড়িতে পরিনত হয়েছে। সেই ভাইরাসের ভেরিয়েন্ট বা ধরন অতি শক্তি সম্পন্ন যা বিশ্বের জন্য ভয়ের কারন। এরই মাঝে আরও ভয়ের খবর হলো সেই অতিশক্তি সম্পন্ন ভাইরাস বাংলাদেশেও শনাক্ত হয়েছে। এমন উদ্বেগের কারনে চলমান লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গনমাধ্যমকে বলেন, ভারতীয় করোনা ভাইরাসের ধরন বাংলাদেশে পাওয়া গেছে, এজন্য চলমান লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। কারন যে ধরনের করোনা ভাইরাস পাওয়া গেছে তা দেশকে ঝুকিতে ফেলতে পারে। তবে এ ঘোষনা আগামী ১৬ মে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। মন্ত্রী বলেন সংক্রামন রোধে সবাইকে মাস্ক পরতে হবে। মাস্ক পরলেই নিরাপদে থাকা যাবে, আর না পরলে বিপদ সে কথাটি প্রত্যেকের মাথায় রাখতে হবে। উল্লেখ্য গত ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। তার মধ্যেই কিছুদিন পরে স্বাস্থ্য বিধি মেনে দোকান খোলার অনুমতি দ্যায় ব্যবসায়ীদের। এতে মানুষের ঈদের কেনাকাটার কারনে স্বাস্থ্যবিধি কম মেনে চলছে।
Read moreবাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের নিয়োগ 20
বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের নিয়োগ 20 প্রতিষ্ঠানের নামঃ- বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন পদ সংখ্যাঃ- ২৩ টি আবেদন ফীঃ- ৫০০ টাকা আবেদন শুরুঃ- ১২/০৫/২০২১ খ্রি, দুপুর ১২.০০ টা । আবেদনের শেষ সময়ঃ- ০৭/০৬/২০২১, সন্ধা ৬.০০ টা। আবেদন করতে হবে বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন (bpsc) এর ওয়েবসাইটে। আবেদনের লিংকঃ- www.bpsc.gov.bd ও http://bpsc.teletalk.com.bd এ
Read moreরকেটের ধ্বংসাবশেষ আচড়ে পড়ল পৃথিবীতে 5B
রকেটের ধ্বংসাবশেষ আচড়ে পড়ল পৃথিবীতে 5B আলোচিত সেই চিনা রকেটের ধংসাবশেষ ভারত সাগরে পতীত হয়েছে। রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানান চীনের রকেটের ধংসাবশেষ ভারত সাগরে পতিত হয়েছে। এতে কোন হতাহতো হয়নি, উল্লেখ্য চীনের মহাকাশ স্টেশন স্থাপনের জন্য গত ২৯ এপ্রিল বুধবার “লং মার্চ ৫ বি “রকেটটি উৎক্ষেপ করা হয়। রকেটটি সফল ভাবে উৎক্ষেপ করা গেলেও পরে তার নিয়ন্ত্রণ হারায় গ্রাইন্ড স্টেশন। পরে সেটি পৃথিবীর কক্ষ পথে গুড়তে থাকে। এর ভিতরই রকেটের একটি অংশ (প্রায় ১০০ ফিট) রকেট থেকে আলাদা হয়ে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এসে আছড়ে পরল। রয়টার্স জানান রকেটটি আছড়ে পরার আগে বায়ুমন্ডলে বসে এর অনেকটা অংশ পুড়ে যায়। এর আগে বলা হয়েছিলো যে চিনের এই রকেটের ধংসাবশেষ পৃথিবীতে আছড়ে পরবে তবে কোথায় এটি পড়তে পারে তার কোন ধারনা আচ করতে পারছিলো না। তবে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের বরাত দিয়ে বলা হয়েছিলো যে রকেটের ধংসাবশেষ নিয়ন্ত্রনে তারা কোন ভূমিকা পালন করবে না তবে এটা সমুদ্রে অবতরনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে আশা করা যাচ্ছে। চীনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ আচড়ে পড়ল পৃথিবীতে চীনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ আচড়ে পড়ল পৃথিবীতে
Read moreআগুনে পুড়ে ছাই 5 মাসের শিশু কন্যা
আগুনে পুড়ে ছাই 5 মাসের শিশু কন্যা ঝিনাইদহের গান্না ইউনিয়নের বেতাই গ্রামে আগুনে পুড়ে মারা গেছে ৫ মাসের এক শিশু। স্থানীয়রা জানান শুক্রবার সকালে এমন ঘটনা ঘটেছে, নিহত শিশুর মা মেয়েকে ঘুম পাড়িয়ে রেখে পাশের পুকুরে কাজের জন্য চলে জান। এসে দেখে ঘরে আগুন জ্বলছে দাউদাউ করে। স্থানীয়রা চেষ্টা করেও আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে পারছিলো না। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের লোক চলে আসলে তারা প্রায় ১ ঘন্টা চেষ্টার পরে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনেন। আগুন নিভানো শেষে ঘরের ভিতর থেকে ৫ মাসের শিশুর পোড়া মরা দেহ বের করা হয়। নিহত শিশুটির নাম ছিলো তানিশা, বাবা দিনমজুর ইব্রাহিম হোসেন মা পাপিয়া খাতুন। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে বলে ধারনা করছে ফায়ার সার্ভিস। আগুনে পুড়ে ছাই 5 মাসের শিশু কন্যা
Read moreআনসার বাহিনীতে নিয়োগ 2021
আনসার বাহিনীতে নিয়োগ 2021 আনসার বাহিনীতে নিয়োগ প্রকাশ করা হয়েছে। পদের নামঃ- সাধারন আনসার (পুরুষ)। শিক্ষাগতা যোগ্যতাঃ- জেএসসি/ সমমান পাশ। শারীরিক যোগ্যতাঃ- উচ্চতা সর্বনিম্ন ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি বুকের মাপ- ৩০/৩২ ইঞ্চি দৃষ্টি শক্তি ৬/৬। বয়সসীমাঃ- ১৮-৩০ বছর। ( ০২/০৫/২১ খ্রিষ্টাব্দে বয়স ১৮ এবং ১০/০৫/২১ খ্রিষ্টাব্দে বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর) ওয়েব সাইটঃ- www.ansarvdp.gov.bd আবেদনের সময়সীমাঃ- ০২/০৫/২০২১ খ্রিঃ রাত ১২ টা হতে ১০/০৫/২০২১ খ্রিঃ রাত ১২ টা পর্যন্ত। রেজিষ্টেশন ফিঃ- ২০০ টাকা বিকাশ/রকেট ইত্যাদির মাধ্যমে জমা দিতে হবে। টাকা জমার শেষ তারিখঃ-১০/০৫/২০২১ খ্রিঃ সন্ধা ৬ টা পর্যন্ত। রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হলে যা প্রয়োজনঃ- ক) শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সনদপত্র। খ) জাতীয় পরিচয় পত্রের মূল কপি গ) চারিত্রিক সনদপত্রের মূল কপি ঘ) নাগরিকত্ব সনদপত্রের মূল কপি ঙ) অন-লাইন রেজিষ্ট্রেশনের কনফারমেশন ডকুমেন্টের মূল কপি চ) ক হইতে ঙ পর্যন্ত সকল কাগজ পত্র গেজেটেড অফিসার কর্তৃক সত্যায়িত কপি এবং সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি সত্যায়িত রঙ্গিন ছবি। আনসার বাহিনীতে নিয়োগ 2021 আনসার বাহিনীতে নিয়োগ 2021
Read moreফার্মগেট নামকরণের ইতিহাস
ফার্মগেট নামকরণের ইতিহাস ফার্মগেটের নাম কে না শুনেছেন! প্রতি বছর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু যেসব শিক্ষার্থীরা কোচিং করতে ঢাকায় পাড়ি জমায়, তাদের বেশিরভাগেরই প্রধান গন্তব্য এই ফার্মগেট। এই এলাকার নামকরণের কারণও বেশ অদ্ভূত। ব্রিটিশ সরকার কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার নিমিত্তে একটি ফার্ম বা খামার নির্মাণ করেছিল এই এলাকায়। সেই ফার্মের গেট বা প্রধান ফটকের নামানুসারেই গোটা এলাকার নাম হয়ে যায় ফার্মগেট। ফার্মগেট নামকরণের ইতিহাস মিরপুর নামকরণের ইতিহাস বংশাল নামকরণের ইতিহাস ওয়ারী নামকরণের ইতিহাস ফরাশগঞ্জ নামকরণের ইতিহাস চকবাজার নামকরণের ইতিহাস ইস্কাটন নামকরণের ইতিহাস কারওয়ান বাজার নামকরণের ইতিহাস পরীবাগ নামকরণের ইতিহাস আজিমপুর নামকরণের ইতিহাস ভূতের গলি নামকরণের ইতিহাস শ্যামলী নামকরণের ইতিহাস রমনা নামকরণের ইতিহাস পিলখানা নামকরণের ইতিহাস গেন্ডারিয়া নামকরণের ইতিহাস মগবাজার নামকরণের ইতিহাস ধানমন্ডি নামের নাম করনের ইতিহাস ইংলিশ রোড ও ফ্রেঞ্চ রোড নামকরণের ইতিহাস মাহুতটুলি নামকরণের ইতিহাস হাতিরঝিল নামকরণের ইতিহাস এলিফ্যান্ট রোডের নামকরণের ইতিহাস সময়ের সংলাপের ফেইসবুক গ্রুপ সময়ের সংলাপের ফেইসবুক পেইজ মালিবাগ নামকরণের ইতিহাস
Read more





















