ভিটামিন উপাদান এবং এর অভাব জনিত রোগ
ভিটামিন উপাদান এবং এর অভাব জনিত রোগ
কোন কোন খাবারে ভিটামিন এ রয়েছে?
ভিটামিন-এ এর উদ্ভিদ উৎসঃ-
- পেঁপে
- বাঁধাকপি
- টমেটো
- গাজর
- মিষ্টি আলু
- ফুটি
- এপ্রিকট
- রান্না করা স্পিন
- শুকনা এপ্রিকট
- খেজুর
- বিভিন্ন গ্রীন
- অরেঞ্জ
- ইয়োলো ভেজিটেবিলস
ভিটামিন-এ এর প্রণিজ উৎসঃ-
- ডিমের কুসুম
- মাখন
- মুরগির কলিজা
- বেকড ইয়েল
- খাসির মাংস
- কড
- হাঙ্গর
- হ্যালিবাট
- স্যালমন মাছ
- মাছের যকৃত নিঃসৃত তেল
- দুধ
- ঘি
কতটুকু ভিটামিন একটি মানব দেহে প্রয়োজন?
একজন পূর্ণবয়স্ক মহিলার শরীরে ভিটামিন ‘এ’ দিনে কম করে ৭০০ মাইক্রোগ্রাম থাকা উচিত। পূর্ণবয়স্ক পুরুষদের শরীরে দিনে কম করে ৯০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ‘এ’ থাকা দরকার। মহিলাদের খাবারে ঊর্ধ্বসীমা দৈনিক সর্বাধিক ৩০০০ মাইক্রোগ্রাম ও পুরুষদেরও ৩০০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ‘এ’ থাকা দরকার। ভিটামিন ‘এ’ শিশুর শরীরের থাকলে শিশু সুস্থ্য ও সবল থাকে। সহজে রোগ হয় না। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। চোখের দৃষ্টি ঠিক থাকে।
ভিটামিন-এ এর অভাব জনিত রোগঃ-
- রাতকানা রোগ
- টিউমার
- স্কিন ক্যান্সার
- এইডস
- স্তন ক্যান্সার
- চুল পরার সমস্যা
- হাড় ক্ষয়
- নিশ্বাসের সমস্যা
- ভ্রুনের সমস্যা
অতিরিক্ত ভিটামিন-এ গ্রহনের কুফলঃ-
- শরিরীক বিকাশে সমস্যা
- মাংসপেশি শিথিল হয়ে যাওয়া
- মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া
- লিভারের সমস্যা দেখা দেওয়া
- ত্বক খসখসে হয়ে যাওয়া
কোন কোন খাবারে ভিটামিন বি রয়েছে?
ভিটামিন-বি এর উৎসঃ-
· কাজু বাদাম
· স্পিরুলিনা (গভীর সমুদ্রের শ্যাওলা)
· ওট
· চিয়া সিড
· কলা
· স্কোয়াশ
· মিষ্টি আলু
· পালং শাক
· বাদামের মাখন
· ছোলা
· আলমন্ড মিল্ক
কতটুকু ভিটামিন একটি মানব দেহে প্রয়োজন?
- ভিটামিন বি১ ……… ১.২ মি.গ্রা
- ভিটামিন বি২…… ১.৩ মি.গ্রা
- ভিটামিন বি৩…….. ১৬ মি.গ্রা
- ভিটামিন বি৫…….. ৫ মি.গ্রা
- ভিটামিন বি৬ ……. ১.৩/১.৭ মি.গ্রা
- ভিটামিন বি৭………. ৩০ µg
- ভিটামিন বি৯……. ৪০০ µg
- ভিটামিন বি১২ ……. ২.৪ µg
ভিটামিন-বি এর অভাব জনিত রোগঃ-
ভিটামিন বি১ :-
- বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হয়
- পা ঘামানো
- ওজন কমে যাওয়া
- শর্ট টাইম স্মৃতি হারিয়ে ফেলা
ভিটামিন বি২:-
- মুখের কোণে ফাটল
- ঠোট লাল হয়ে যাওয়া
- গলা ব্যাথা
- মুখে আলসার
- ত্বক শুস্ক হয়ে যাওয়া
- রক্ত সল্পতা দেখা দেওয়া
- চোখে চুলকানি
- চোখে রক্ত ক্ষরণ
ভিটামিন বি৩:-
- চুল পড়া
- ভিবিন্ন চর্ম রোগ দেখা দেওয়া
- অনিদ্রা
- জিহ্বার নিচে ঘা হওয়া
- হৃদরোগে অক্রান্ত হওয়া
- ডায়রিয়া হওয়া
- সিদ্ধান্তহীণতায় ভোগা
ভিটামিন বি ৫
- পা জ্বালা পোড়া করা
- হঠাৎ হঠাৎ বমি হওয়া
- মেঝাজ খিটখিটে থাকা
- ঘুমের মধ্যে ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া ইত্যাদি
ভিটামিন বি৬
- ত্বকে লালচে ভাব এবং ত্বক তৈলাক্ত ভাব দেখা যাওয়া
- মানসিক অসান্তি দেখা যাওয়া
- জ্বিহা ফুলে যাওয়া
- পেরেথেসিয়াসে আক্রান্ত হওয়া
ভিটামিন বি৭
- চোখের ভিতরটা শুকিয়ে যাওয়া
- ক্ষুদা মন্দা হওয়া
- মুখের কোণে ফাটল হওয়া
- যৌনাঙ্গে লালচে ভাব
ভিটামিন বি৯
- চুল ধূসর হয়ে যাওয়া
- ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া
- শ্বাস-প্রশাসে দূর্বলতা
- চামড়ার ফ্যাকাশে ভাব
ভিটামিন বি১২
- দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া
- মাথা ঘোরা
- শারিরীক দূর্বলতা
- মেজাম খিটখিটে হওয়া
- দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া
- মাথা ঘোরা
- শারিরীক দূর্বলতা
- মেজাম খিটখিটে হওয়া
কোন কোন খাবারে ভিটামিন সি রয়েছে?
ভিটামিন-সি যুক্ত খাবার
- পেয়ারা
- কমলা
- বড়ই
- জাম্বুরা
- জাম
- সবুজ রংএর বেল মরিচ
- লাল মিষ্টি মরিচ
- মিষ্টি হলুদ মরিচ
- চেরি ফল
- শরিষা শাক
- ব্রোকলি
- লিচু
- পেঁপে
- টাটকা ভেষজ
- কিউরি ফল
· স্ট্রবেরী
- লেবু
- ফুল কফি,
- বাঁধাকপি
- টমেটো
- আনারস
- আমলকী ইত্যাদি টক জাতীয় খাবার
কতটুকু ভিটামিন একটি মানব দেহে প্রয়োজন?
- ৬ মাস পর্যন্ত পুরুষ ৪০ মিলিগ্রাম নারী ৪০ মিলিগ্রাম
- ৭ মাস -১ বছর পুরুষ ৫০ মিলিগ্রাম নারী ৫০ মিলিগ্রাম
- ১-৩ বছর পুরুষ ১৫ মিলিগ্রাম নারী ১৫ মিলিগ্রাম
- ৪ -৮ বছর পুরুষ ২৫ মিলিগ্রাম নারী ২৫ মিলিগ্রাম
- ৯-১৩ বছর পুরুষ ৪৫ মিলিগ্রাম নারী ৪৫ মিলিগ্রাম
- ১৪ -১৮ বছর পুরুষ ৭৫ মিলিগ্রাম নারী ৬৫ মিলিগ্রাম
- ১৯- বয়স্ক পুরুষ ৯০ মিলিগ্রাম নারী ৭৫ মিলিগ্রাম
- গর্ভবতীদের জন্য ভিটামিন সি দৈনিক মাত্রা ৮৫ মিলিগ্রাম। স্তন্যদায়ী মায়েদের দিনে ১২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন গ্রহণ করা উচিত।
- ৬ মাস পর্যন্ত পুরুষ ৪০ মিলিগ্রাম নারী ৪০ মিলিগ্রাম
- ৭ মাস -১ বছর পুরুষ ৫০ মিলিগ্রাম নারী ৫০ মিলিগ্রাম
- ১-৩ বছর পুরুষ ১৫ মিলিগ্রাম নারী ১৫ মিলিগ্রাম
- ৪ -৮ বছর পুরুষ ২৫ মিলিগ্রাম নারী ২৫ মিলিগ্রাম
- ৯-১৩ বছর পুরুষ ৪৫ মিলিগ্রাম নারী ৪৫ মিলিগ্রাম
- ১৪ -১৮ বছর পুরুষ ৭৫ মিলিগ্রাম নারী ৬৫ মিলিগ্রাম
- ১৯- বয়স্ক পুরুষ ৯০ মিলিগ্রাম নারী ৭৫ মিলিগ্রাম
- গর্ভবতীদের জন্য ভিটামিন সি দৈনিক মাত্রা ৮৫ মিলিগ্রাম। স্তন্যদায়ী মায়েদের দিনে ১২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন গ্রহণ করা উচিত।
- ৬ মাস পর্যন্ত পুরুষ ৪০ মিলিগ্রাম নারী ৪০ মিলিগ্রাম
- ৭ মাস -১ বছর পুরুষ ৫০ মিলিগ্রাম নারী ৫০ মিলিগ্রাম
- ১-৩ বছর পুরুষ ১৫ মিলিগ্রাম নারী ১৫ মিলিগ্রাম
- ৪ -৮ বছর পুরুষ ২৫ মিলিগ্রাম নারী ২৫ মিলিগ্রাম
- ৯-১৩ বছর পুরুষ ৪৫ মিলিগ্রাম নারী ৪৫ মিলিগ্রাম
- ১৪ -১৮ বছর পুরুষ ৭৫ মিলিগ্রাম নারী ৬৫ মিলিগ্রাম
- ১৯- বয়স্ক পুরুষ ৯০ মিলিগ্রাম নারী ৭৫ মিলিগ্রাম
- গর্ভবতীদের জন্য ভিটামিন সি দৈনিক মাত্রা ৮৫ মিলিগ্রাম। স্তন্যদায়ী মায়েদের দিনে ১২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন গ্রহণ করা উচিত।
- ৬ মাস পর্যন্ত পুরুষ ৪০ মিলিগ্রাম নারী ৪০ মিলিগ্রাম
- ৭ মাস -১ বছর পুরুষ ৫০ মিলিগ্রাম নারী ৫০ মিলিগ্রাম
- ১-৩ বছর পুরুষ ১৫ মিলিগ্রাম নারী ১৫ মিলিগ্রাম
- ৪ -৮ বছর পুরুষ ২৫ মিলিগ্রাম নারী ২৫ মিলিগ্রাম
- ৯-১৩ বছর পুরুষ ৪৫ মিলিগ্রাম নারী ৪৫ মিলিগ্রাম
- ১৪ -১৮ বছর পুরুষ ৭৫ মিলিগ্রাম নারী ৬৫ মিলিগ্রাম
- ১৯- বয়স্ক পুরুষ ৯০ মিলিগ্রাম নারী ৭৫ মিলিগ্রাম
- গর্ভবতীদের জন্য ভিটামিন সি দৈনিক মাত্রা ৮৫ মিলিগ্রাম। স্তন্যদায়ী মায়েদের দিনে ১২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন গ্রহণ করা উচিত।
ভিটামিন-সি এর অভাব জনিত রোগঃ-
- শরীরে শক্তি কমে যায়, অবসন্ন হয়ে পড়েন
- মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়
- দাঁত ও মাড়ির সমস্যা হতে পারে
- ত্বক ও চুল শুষ্ক হয়ে যাওয়াও
- রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়
- হঠাৎ করে ওজন কমে যেতে পারে
- গিঁটে ব্যথা বা পেশিতে ব্যথার হয়
- দেহে কালশিটে দাগ পড়ে
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার অতিরিক্ত তাপে ও অনেকক্ষণ সেদ্ধ করলে ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়। তাই ভিটামিন সি যুক্ত সবুজ শাক-সবজি অল্প তাপে সেদ্ধ করে খেতে হবে।
কোন কোন খাবারে ভিটামিন ডি রয়েছে?
ভিটামিন-ডি এর উদ্ভিদ উৎসঃ-
- তৈলাক্ত এবং চর্বি যুক্ত মাছ
- মাশরুম
- ডিমের কুসুম
- গরুর দুধ
- কমলার জুস
- পনির
- টপু
- টকদই
- কড লিভার তেল
- সয়ামিল্ক
- সিরিয়াল
- চিজ
- সকালের সূর্যর তাপ গায়ে লাগান তাতেও ভিটামিন ডি রয়েছে।
- লিভার বা যকৃৎ ইত্যাদি
কতটুকু ভিটামিন ডি একটি মানব দেহে প্রয়োজন?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট বলছে, সারা বিশ্বে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ভিটামিন ডির অভাবে ভুগছেন। গ্লোবাল হেলথ প্রবলেম বলা হচ্ছে ভিটামিন ডি-জনিত ঘাটতিকে। জন্ম থেকে ১২ মাস : ৪০০ আইইউ, ১ থেকে ১৩ বছর : ৬০০ আইইউ, ১৪ থেকে ১৮ বছর : ৬০০ আইইউ, ১৯ থেকে ৭০ : ৬০০ আইইউ, তার ঊর্ধ্বে: ৮০০ আইইউ এবং গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী তরুণী ও মহিলাদের জন্য : ৬০০ আইইউ। চিকিৎসকরা বলছেন, রোদ থেকে পাওয়া ভিটামিন ডির কোনো বিকল্প নেই।
ভিটামিন-ডি এর অভাব জনিত রোগঃ-
- হাড় গঠনে বাধা প্রধান করে
- রোগ প্রতিরোধে ক্ষমতা কমে যায়
- গর্ভের বাচ্চার বিকাশে বাধা প্রধান
- অঙ্গবিন্যাশে সমস্যা
- সংবেদনশীলতা
- হাড়ের গভির যন্ত্রনা
- পেশীতে ক্লান্তি
- বাচ্চাদের মধ্যে রিকেট
অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি গ্রহনের কুফলঃ-
- ক্লান্তি
- মাথাব্যাথা
- ক্ষুধামন্দা
- বমি হওয়া
- মুখ শুক্ন হয়ে যাওয়া
- খাবারে স্বাদ না পাওয়া
- কিডনির ক্ষতিও হতে পারে
কোন কোন খাবারে ভিটামিন ই রয়েছে?
ভিটামিন-ই এর উৎসঃ-
- লাল মরিচের গুরা
- শুকনো এপ্রিকট
- কাঠ বাদাম
- সূর্যমুখীর বীজ
- পেস্তা বাদাম
- কচুর মূল
- পালং শাক
- জলপাইয়ের আচার
- চিনা বাদাম
- অ্যাভোকাডো
- গমের তেল
- হাজেলান্ট তেল
- আঙ্গুরের তেল
- কুসুম ফুলের তেল
- ভুট্রার খই
- ব্রোবলি
- রুটি
- বাদামি ভাত
- আলু পাস্ত
- মাছ
- ঝিনুক
- মাখন
- পনির
- গরুর মাংস
- দুধ ইত্যাদি
কতটুকু ভিটামিন একটি মানব দেহে প্রয়োজন?
- ০-৬ মাস বাচ্চাদের ৪ মি.গ্রা.
- ৭-১২ মাস বাচ্চাদের ৫ মি.গ্রা.
- ১-৩ বছরের জন্য ৬ মি.গ্রা.
- ৪-৮ বছরের জন্য ৭ মি.গ্রা.
- ৯-১৩ বছরের জন্য ১১ মি.গ্রা.
- ১৪+ বছরের জন্য ১৫ মি.গ্রা.
- বয়স্ক ১০০০ মি.গ্রা.
- ০-৬ মাস বাচ্চাদের ৪ মি.গ্রা.
- ৭-১২ মাস বাচ্চাদের ৫ মি.গ্রা.
- ১-৩ বছরের জন্য ৬ মি.গ্রা.
- ৪-৮ বছরের জন্য ৭ মি.গ্রা.
- ৯-১৩ বছরের জন্য ১১ মি.গ্রা.
- ১৪+ বছরের জন্য ১৫ মি.গ্রা.
- বয়স্ক ১০০০ মি.গ্রা.
ভিটামিন-ই এর অভাব জনিত রোগঃ-
- ক্যালসিয়ামের ঘাটতি
- পেশি দুর্বল, হাড় ভঙ্গুর বা ক্ষয় হয়
- ক্ষত শুকাতে বিলম্ব হয়
- বিষণ্যতা ও ক্লান্তি
- শ্বাস-প্রশ্বাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি
- কিডনি সমস্যা
- গর্ভ ধারনে জটিলতা
- উচ্চ রক্ত চাপ
- ডায়াবেটিস
- হৃদরোগে অক্রান্ত
- স্কিন ক্যান্সার
- চুল পড়ে যাওয়া
- রোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া
- স্মৃতি শক্তি হারিয়ে ফেলা
- ভিটামিন ডি এর অভাবে মৃত্যু ও হতে পারে
কোন কোন খাবারে ভিটামিন “কে” রয়েছে?
ভিটামিন- কে এর উৎসঃ-
- সরিষা শাক
- বাঁধাকপি
- মূলা
- বিট
- পালংশাক
- গম
- বার্লি
- জলপাই তেল
- লাল মরিচ
- কলা
- গাজর
- রসুনের পাতা
- শতমূল
- লেটুস
- ছাগলের লিভার
- শাকসবজি
- সোয়াবিন
- পার্সলে পাতা
- টমেটো
- ফুলকপি
- সামুদ্রিক মাছ
- ডিম
- দুধ
- মাংস ইত্যাদি
ভিটামিন-কে এর অভাব জনিত রোগঃ-
- ক্যালসিয়ামের ঘাটতি
- হাড়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়
- রক্ত চলাচল ক্ষমতা হ্রাস পায়
- রক্তক্ষরণ ঘটে
- রক্ত তঞ্চন জনিত সমস্যা দেখা যায়
- হাইপোপ্রোথ্রম্বিনেমিয়া দেখা যায়