আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য ইস্তিগফার

আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য ইস্তিগফার প্রখ্যাত তাবিয়ি হাসান বাসরি রহ. একদিন তাঁর মজলিসে বসে আছেন। এক লোক এসে নিজের অভাব অনটনের কথা বলল তাঁর কাছে। হাসান বাসরি বললেন, ‘বেশি বেশি ইস্তিগফার করো।’ কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয় আরেক ব্যক্তি এসে বলল, আমার ফসলী জমি শুকিয়ে যাচ্ছে বৃষ্টির অভাবে। আমাকে একটা আমল বাতলে দিন। তাকেও তিনি বললেন, বেশি বেশি ইস্তিগফার করো। কিছুক্ষণ পর আরেকজন এসে বলল, অনেক চেষ্টা করেও আমার সন্তান হচ্ছে না। কী করা যায় হুজুর? তাকেও বললেন, বেশি বেশি ইস্তিগফার করো। এরপর চতুর্থবার, এক লোক এসে বলল, দেশ দুর্ভিক্ষের কবলে। এখন আমরা কী করতে পারি? হাসান বাসরি রহ. বললেন, বেশি বেশি ইস্তিগফার করো। পাশেই ছিল হাসান বাসরির এক শিষ্য। এতক্ষণ সে চারজনকে দেওয়া উস্তাদের সমাধান শুনেছিল। প্রত্যেককে একই সমাধান দিতে দেখে সে অবাক। জিজ্ঞেস করল, ‘শাইখ, আপনি ভিন্ন ভিন্ন চারটি সমস্যার একটি মাত্র সমাধান দিলেন যে? এর রহস্য কী?’ হাসান বাসরি রহ. বললেন: ‘এই সমাধান তো আমি দিই নি। খোদ আল্লাহ তাআলা দিয়েছেন।’ এরপর তিনি এ আয়াতগুলো তিলাওয়াত করলেন: اسْتَغْفِرُوا رَبَّكُمْ إِنَّهُۥ كَانَ غَفَّارًايُرْسِلِ السَّمَآءَ عَلَيْكُم مِّدْرَارًاوَيُمْدِدْكُم بِأَمْوٰلٍ وَبَنِينَ وَيَجْعَل لَّكُمْ جَنّٰتٍ وَيَجْعَل لَّكُمْ أَنْهٰرًا“তোমরা তোমাদের প্রভুর কাছে ক্ষমা চাও, নিশ্চয়ই তিনি পরম ক্ষমাশীল।তাহলে তিনি তোমাদের জন্য আকাশ থেকে প্রচুর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন।তোমাদের ধন সম্পদ ও সন্তানাদি বাড়িয়ে দেবেন, তোমাদের জন্য বাগান সৃষ্টি করবেন এবং তোমাদের জন্য নদীনালা প্রবাহিত করবেন।”.তাফসীরে কুরতুবি; সূরা নূহ: ১০-১২ এর আলোকে

Read more

আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখলে পড়তে হয় যে দোয়া

আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখলে পড়তে হয় যে দোয়া اَللّٰهُمَّ  اِنَّا نَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّمَا اُرْسِلَ بِهٖ. অর্থঃ হে আল্লাহ! আমরা আপনার নিকট ঐ সকল অনিষ্ট হতে পানাহ চাচ্ছি, যাকে এ মেঘ বহন করে এনেছে। (মুসলিম হাদীস নং-৮৯৯)

Read more

আল্লাহ তা’য়ালা যে ৭টি গুণকে ভালোবাসেন

আল্লাহ তা’য়ালা যে ৭টি গুণকে ভালোবাসেন ১. তওবা“নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদেরকে ভালবাসেন”(সূরা আল-বাকারা, আয়াত ২২২) ২. তাহারাত [পবিত্রতা]“এবং ভালবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদেরকে”(সূরা আল-বাকারা, আয়াত ২২২) ৩. তাকওয়া [আল্লাহ ভীতি]“নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদের ভালবাসেন”(সূরা আত-তাওবা, আয়াত ৪) ৪. ইহসান“আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালবাসেন”(সূরা আল-ইমরান, আয়াত ১৩৪) ৫. তাওয়াক্কুল“নিশ্চয় আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদেরকে ভালবাসেন”(সূরা আল-ইমরান, আয়াত ১৫৯) ৬. ন্যায়বিচার“নিশ্চয় আল্লাহ ন্যয়পরায়ণদেরকে ভালবাসেন”(সূরা আল-মায়েদা, আয়াত ৪২) ৭. সবর“আল্লাহ ধৈর্যশীলদেরকে ভালবাসেন”(সূরা আল- ইমরান, আয়াত ১৪৬)

Read more

সংসার খরচ কমানোর কিছু উপায়

সংসার খরচ কমানোর কিছু উপায় আমরা কম-বেশি সবাই সংসারের খরচ কমাতে চাই। কিন্তু, সঠিক পরিকল্পনার অভাবে সম্ভব হয় না। তাই যারা দীর্ঘদিন ধরে সংসারের খরচ কমাতে চাচ্ছেন তাদের জন্য থাকছে কিছু টিপস। সব খরচের তালিকা আপনি হয়তো প্রতিদিন একাধিকবার ১০০ টাকা খরচ করছেন। কিন্তু, ভাবেন ‘মাত্র ১০০ টাকা, খুব বেশি নয়’। তবে, আপনার ধারণা পাল্টে যাবে যদি আপনি এই কৌশলটি অবলম্বন করেন। প্রতিদিন যতবার ১০০ টাকা খরচ করছেন তা লিখে রাখুন। পুরো মাসজুড়ে এটি করুন। তারপর মাস শেষে একবার পুরো খরচ যোগ করে দেখুন, আপনি অবাক হয়ে যাবেন। কারণ, মাস শেষে আপনার মাত্র ১০০ টাকা খরচের যোগফল কিন্তু বেশ বড়ই হবে। এই বিষয়টি আপনাকে অনেক খরচ কমাতে সহায়তা করবে। আপনি অদরকারি খরচের খাত চিহ্নিত করতে পারবেন। গ্যাস ও বিদ্যুৎ ব্যবহারে সচেতনতা আমার অনেকেই গ্যাস ও বিদ্যুতের ব্যবহার নিয়ে সচেতন না। অথচ আমাদের সংসারের প্রতিমাসের নিয়মিত খরচের দুটি খাত গ্যাস ও বিদ্যুৎ। তাই গ্যাস ও বিদ্যুতের ব্যবহারে খুব সচেতন হতে হবে। তাহলে এখান থেকেও সংসারের কিছু খরচ কমাতে পারবেন। অনলাইন সাবসক্রিপশন কমানো আধুনিক সময়ে আমরা বিনোদনের জন্য অনেকে অনলাইন প্লাটফর্মের সাবসক্রিপশন নিয়ে থাকি। কিন্তু, সেসব প্লাটফর্মে মুভি, ড্রামা বা অন্যকিছু দেখা হয় না। তাই এসব প্লাটফর্ম আনসাবসক্রাইব করে নিন। তাহলে এখান থেকে প্রতিমাসে কিছু টাকা কমাতে পারবেন। যা আপনার সংসার খরচ যোগাতে সহায়ক হবে। বিলাসবহুল সৌন্দর্যপণ্য এড়িয়ে চলা ত্বকের বলিরেখা থেকে মুক্তি পেতে এবং ত্বক সুন্দর রাখতে আমরা দামি ক্রিম ব্যবহারে প্রলুব্ধ হয়ে থাকি। কিন্তু, বাস্তবে ত্বকের প্রয়োজন হলো একটি ভালো ডায়েট। দরকার প্রচুর পরিমাণে পানি ও হাইড্রেশন। এজন্য ব্যয়বহুল ক্রিমের পরিবর্তে বাদাম বা নারকেল তেল ব্যবহার করুন। এতে ত্বক ভালো থাকবে আবার সংসারের খরচও কমবে। সঞ্চয় নিয়ে কৃতজ্ঞ থাকা অর্থের প্রতি নিজের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনুন। পর্যাপ্ত আয় না করা বা পর্যাপ্ত পরিমাণে অর্থ না থাকার জন্য নিজেরে প্রতি অভিযোগ করবেন না। এর পরিবর্তে আপনার যা আছে তাই নিয়ে কৃতজ্ঞ থাকুন। মনোভাবের এই বদল ব্যয় কমাতে কতটা সহায়তা করতে পারে তা দেখে আপনি অবাক হবেন। কার্ডে নয়, নগদ লেনদেন প্রতি সপ্তাহে খরচের জন্য নির্দিষ্ট অর্থ বরাদ্দ করুন এবং শুধু সেই পরিমাণ অর্থ ব্যয় করুন। তবে, অবশ্যই নগদ টাকা খরচ করবেন। কারণ কার্ডে লেনদেন করলে আপনি নিজেও জানতে পারবেন না কত টাকা খরচ করে ফেলছেন। তাই কার্ড নয় নগদ লেনদের করুন। তাহলে সহজে বুঝতে পারবেন কী পরিমাণ অর্থ ব্যয় হচ্ছে।…

Read more

বাথরুমে কখনো কাঁদবেন না

বাথরুমে কখনো কাঁদবেন না বেশিরভাগ মানুষেরই এই অভ্যাস টি রয়েছে। যখনই তারা হতাশ বা বিরক্ত বোধ করেন তারা কাঁদতে বাথরুমে ছুটে যান। “নিশ্চয় সে (শয়তান) ও তার দলবল তোমাদেরকে দেখে যেখানে তোমরা তাদেরকে দেখ না“।[আল-আরাফ ৭:২৭] আপনি কি জানেন জ্বীন রা সবচেয়ে বেশি কোথায় বসবাস করে?তারা বাথরুমে সবচেয়ে বেশি বসবাস করে।বেশিরভাগ লোকেরা এটি জানেন তারপরও ভুলে যান এবং অবহেলা করেন যে জ্বিন আমাদের ক্ষতি করতে পারে। বাথরুমে খুব সহজেই জ্বীন আপনাকে ক্ষতি করতে পারে…এটি খুবই সহজ মাধ্যম। তাই যখনি আপনার কান্না পাবে, খারাপ লাগবে আপনি ওজু করে ২ রাকাত নামাজ পরে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লার সামনে কাদেন। রাসূল (সাঃ) আমাদের শিখিয়ে গেছেন এসব জায়গায় জ্বীন শয়তানের হাত থেকে বাচার উপায়…যখনি আপনি টয়লেটে প্রবেশ করবেন তখনি বাম পা দিয়ে পরবেন বিসমিল্লাহ, ” আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল খবসি ওয়াল খবাইস”(হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট অপবিত্র নর জিন্ ও নারী জিন্ থেকে আশ্রয় চাই)…ইনশাআল্লাহ এই দোয়া পরে বাথরুমে প্রবেশ করলে জ্বীন আপনার ক্ষতি করতে পারবে না.. বাধ্যতামূলক মাথায় কাপড় রাখা। মেয়েরা উড়না বা ঘোমটা দেওয়া, ছেলেরা টুপি বা গামছা রাখা। তাহলে জ্বিন আর আপনার মাঝে একটা পর্দা দিয়ে দেওয়া হয়। বাথরুমে কখনো কাঁদবেন না বাথরুমে কখনো কাঁদবেন না বাথরুমে কখনো কাঁদবেন না বাথরুমে কখনো কাঁদবেন না সংগৃহীত

Read more

মেঘের গর্জন শুনলে যে দোয়া পড়তে হয়।

মেঘের গর্জন শুনলে যে দোয়া পড়তে হয়। اَللّٰهُمَّ لاَ تَقْتُلْنَا بِغَضَبِكَ وَلَا تُهْلِكْنَا بِعَذَابِكَ وَعَافِنَا قَبْلَ ذٰلِكَ অর্থঃ হে আল্লাহ! দয়া করে আপনি আমাদেরকে আপনার গযবের দ্বারা মৃত্যু দিবেন না এবং আপনার আযাব দ্বারা ধ্বংস করবেন না। বরং এর পূর্বেই আমাদেরকে শান্তি ও নিরাপত্তা দান করুন। (মুসনাদে আহমাদ হাদীস নং-৫৭৬৩/ তিরমিযী, হাদীস নং-৩৪৫০) .— ইশতিয়াক আহমেদ তুশার (হাফি.)

Read more

বেশী বৃষ্টি হলে যে দোয়া পরতে হয়

বেশী বৃষ্টি হলে যে দোয়া পরতে হয় اَللّٰهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلَا عَلَيْنَا অর্থঃ হে আল্লাহ! এ বৃষ্টি আমাদের আশপাশে (যেখানে প্রয়োজন) বর্ষণ করুন এবং আমাদের উপর বর্ষণ করবেন না। (বুখারী হাদীস নং-১০২০/ মুসলিম হাদীস নং-৮৯৭)

Read more

বৃষ্টি হওয়ার সময় যে দোয়া পড়তে হয়

বৃষ্টি হওয়ার সময় যে দোয়া পড়তে হয় اَللّٰهُمَّ صَيِّبًا نَافِعًا. অর্থঃ হে আল্লাহ! (এ বৃষ্টিকে) কল্যাণকর, বরকতপূর্ণ এবং উপকারী বানিয়ে দিন। (ইবনে মাজাহ হাদীস নং-৩৮৮৯/ আবু দাউদ হাদীস নং-৫০৯৯)

Read more

পর্ন যৌন তৃপ্তি বাড়ায় না বরং কমায়

পর্ন যৌন তৃপ্তি বাড়ায় না বরং কমায় পর্নের সাথে প্রকৃত যৌনতার কোনো সম্পর্ক নেই, দূর দূরান্ত থেকেও নেই। আপনার হয়ত এমনটা মনে নাও হতে পারে, কিন্তু এটাই সত্যি। বরং পর্ন একধরণের যৌন পণ্য যার ভোক্তা এতে আসক্তরা। পর্ন স্বাভাবিক বা স্বাস্থ্যকর যৌনতাকে নিরুৎসাহিত করেঃ স্বাভাবিক যৌনতা হ্রাসে পর্নের ভূমিকা বারবার গবেষণায় উঠে এসেছে, পর্ন যৌন উত্তেজনা, আকর্ষণ ও যৌন ক্ষমতায় সমস্যা সৃষ্টিতে সরাসরি দায়ী। পর্ন স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সেক্স এবং যৌন তৃপ্তি কমিয়ে দেয়। গবেষকরা পর্নের সাথে সেক্স ড্রাইভের ঘাটতি, যৌন জটিলতা ও অকাল বীর্যপাতের গভীর সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। যারা বারবার পর্ন দেখে তাদের অনেকেই একপর্যায়ে পর্ন না দেখলে আর উত্তেজিত হতে পারেন না, এমনকি সহবাসের সময়ও না। সাম্প্রতিক বেশ কিছু সিনিয়র হাইস্কুল ছাত্রদের মাঝে চালানো এক জরিপে পর্ন দেখার ফলে তাদের যৌন কামনা হ্রাস পেয়েছে দেখা গেছে। এত অল্পবয়সী যুবকদের মাঝে সেক্স ড্রাইভের এমন অভাব কিছুটা হলেও অবিশ্বাস্য।লক্ষ্য করুন পর্ন যদি সেক্স সম্পর্কিতই হয় তবে তো তাতে দর্শকদের এসব যৌন জটিলতা থেকে মুক্তির উপায় জানানো হত, কিন্তু পর্ন উল্টো এসব সমস্যাকে উত্তরোত্তর বাড়িয়েই চলেছে। এটা দর্শকদের যৌন তৃপ্তি বাড়ায় তো না-ই, বরং কমিয়ে দেয়। বরং পর্ন যে বড় সমস্যা তৈরি করে তা হলো এর প্রতি আসক্তি যা পরিস্থিতিকে আরও দ্রুত অবনতির দিকে নিয়ে যায়। আর এ আসক্তিই পর্ন ইন্ডাস্ট্রির ব্যবসার হাতিয়ার, মানুষ যত পর্ন আসক্ত হবে, তাদের ব্যবসার প্রসার তত বেশি হবে।পর্ন কখনই যৌনতা সম্পর্কিত নয়, একদমই না। এটা খুব সহজেই বোঝা যাচ্ছে। পর্ন ইন্ডাস্ট্রি মানুষকে তাদের জালে আটকে ফেলে, আসক্ত করে তোলে যে আসক্তি ক্রমশ বাড়তে থেকে। আর এই পর্ন ইন্ডাস্ট্রি এমন কিছু জিনিসকে আমাদের সামনে নিয়ে আসছে যা আসলে মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্যের সাথে যায় না। এভাবে তারা মানবতাকে এবং এই সমাজটাকে অমানবিক এক নষ্ট রূপ দিতে চাচ্ছে। আর এসব করে তারা নিজেদের পকেট ভারি করছে। পর্ন যৌনতা সম্পর্কিত নয়, এটা আনন্দ-বিনোদনের কিছু নয়, এটা শুধুই একটা ব্যবসা। আর প্রত্যেক দর্শক তাদের এই অন্ধকার চক্রান্তের ভুক্তভোগী, সেটা তারা বুঝুক আর নাই বুঝুক। তাই আমাদের যুদ্ধ করার আরেকটি কারণ হচ্ছে, মানুষকে এই দূষিত ইন্ডাস্ট্রির হাত থেকে রক্ষা করা, তাদেরকে বাস্তব ও ভালো সম্পর্কের বাধনে বাঁধা, প্রকৃত ও পবিত্র যৌন সম্পর্কের মাঝে রাখা।

Read more

প্রচন্ড ঝড় বাতাস হলে যে দোয়া পড়তে হয়।

প্রচন্ড ঝড় বাতাস হলে যে দোয়া পড়তে হয়। اَللّٰهُمَّ اِنِّىْ اَسْاَ لُكَ خَيْرَهَا وَخَيْرَ مَا فِيْهَا وَخَيْرَ مَا اُرْسِلَتْ بِهٖ وَاَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا وَشَرِّ مَا فِيْهَا وَشَرِّ مَا اُرْسِلَتْ بِهٖ. অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট এই বাতাসের কল্যাণ ও এর মধ্যে যা আছে তার কল্যাণ এবং যা সহ তা প্রেরিত হয়েছে তার কল্যাণ চাচ্ছি। আর আপনার কাছে এর অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাচ্ছি। (মুসলিম হাদীস নং-৮৯৯)

Read more

রমজানের ফজিলত

রমজানের ফজিলত রামাদানের রোজার সাথে কোনো আমলের তুলনা চলে না। চলুন, রামাদানের রোজার কিছু বিশেষ ফজিলত ও লাভ সম্পর্কে জানি। * রোজা অন্তরের হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “ধৈর্যের (রামাদান) মাসে রোজা এবং প্রত্যেক মাসের ৩ দিন রোজা রাখা অন্তরের বিদ্বেষ-শত্রুতা দূর করে দেয়।” [ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ২৩০৭০; শায়খ আলবানি, সহিহুত তারগিব: ১০৩২; হাদিসটি সহিহ] * রোজার সমমানের কোনো আমল নেই। আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘কোন ইবাদত সর্বোত্তম?’ উত্তরে নবিজি বলেন, ‘‘তোমার উচিত রোজা রাখা, কেননা এর সমমানের কিছু নেই।’’ [ইমাম নাসায়ি, আস-সুনান: ২২২২; হাদিসটি সহিহ] * রোজা অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়। নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় রামাদানে রোজা রাখবে, তার অতীতের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’’ [ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ১৯০১] * রোজা জাহান্নাম থেকে ঢালস্বরূপ। নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘‘রোজা জাহান্নামের আগুন থেকে ঢালস্বরূপ।’’ [ইমাম নাসায়ি, আস-সুনান: ২২৩৪; হাদিসটি সহিহ] * একমাত্র রোজার প্রতিদান স্বয়ং আল্লাহ কোনো হিসাব-নিকাশ ছাড়াই দেবেন! নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “আদম সন্তানের প্রতিটি (ভালো) কাজের প্রতিদান ১০ গুণ থেকে ৭০০ গুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়।’’ মহান আল্লাহ বলেন, “কিন্তু রোজা ব্যতীত। কেননা, এটি আমার জন্য এবং আমিই এর প্রতিদান দেবো। বান্দা আমার জন্যই তার কামনা-বাসনা এবং পানাহার থেকে বিরত থেকেছে।’’ [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২৫৯৭] * জিহাদের ময়দানে একটি রোজার মাহাত্ম্য: আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, ‘‘যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় (জিহাদে) একদিন রোজা রাখবে, আল্লাহ তার চেহারাকে জাহান্নামের আগুন থেকে ৭০ বছরের পথ দূরে রাখবেন।’’ [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২৩০৬] * রোজাদারের বিশেষ জান্নাতি গেইট! নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘‘জান্নাতে রাইয়্যান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন রোজাদার ব্যক্তিবর্গ প্রবেশ করবে; তাদের ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। বলা হবে, ‘‘রোজাদার ব্যক্তিরা কোথায়?’’ তখন তারা দাঁড়াবে। তারা ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে না। তাদের প্রবেশের পরই বন্ধ করে দেওয়া হবে, আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না।’’ [ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ১৮৯৬] * রোজাদার কিয়ামতের দিন তৃষ্ণার্ত হবে না। উপরের হাদিসটির বর্ধিত অংশে আরও এসেছে, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি সেই (রাইয়্যান) দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে, সে…

Read more

减少家庭开支的一些方法

减少家庭开支的一些方法 或多或少,我们所有人都希望减少家庭开支。 但是,如果没有适当的计划,这是不可能的。 所以对于那些想要长期减少家庭开支的人来说,有一些小窍门。 所有费用清单您可能每天多次花费 100 卢比。 但是,认为“只有 100 塔卡,不多”。 但是,如果您采用此策略,您的看法将会改变。 写下你每天花费 100 卢比的次数。 整个月都这样做。 然后在月底把总成本加起来,你会大吃一惊。 因为,到了月底,你才100卢比的消费总额就相当大了。 这将帮助您节省大量成本。 您可以确定不必要支出的领域。 天然气和电力消耗意识我们中的许多人都不知道天然气和电力的消耗。 但是我们家每月经常性开支的两个部分是煤气和电。 所以你必须非常注意天然气和电力的使用。 那么你也可以从这里减少一些家庭开支。 减少在线订阅在现代,我们订阅了许多在线娱乐平台。 但是,这些平台不看电影、电视剧或其他任何东西。 所以取消订阅这些平台。 然后你可以从这里每个月减少一些钱。 这将有助于您的家庭开支。 避免奢侈美容产品我们很想使用昂贵的面霜来去除皮肤皱纹并保持皮肤美丽。 但是,实际上,皮肤需要良好的饮食。 需要大量的水和水分。 为此,请使用杏仁油或椰子油代替昂贵的面霜。 皮肤会好,家庭开支也会减少。 感谢储蓄改变你对金钱的态度。 不要因为收入不够或没有足够的钱而责备自己。 相反,要感谢你所拥有的。 您会惊讶于这种态度转变对降低成本的帮助有多大。 现金交易,非刷卡每周留出一定数额的钱用于开支,只花那笔钱。 但是,一定要花现金。 因为如果你刷卡交易,你甚至不知道你花了多少钱。 现金通道而不是卡片也是如此。 然后你可以很容易地了解花了多少钱。 这将帮助您谨慎消费。 减少使用昂贵的清洁产品可以在家里制作许多清洁产品。 例如,您可以使用醋和小苏打清洁下水道。 柠檬汁也可用于清洁常见的污渍、冰箱或窗户玻璃。 因此,没有必要只为这些使用豪华清洁产品。 从这里开始,家庭的成本会有所降低。 卖旧东西世界上有很多东西是没有用的。 它位于房间的一角。 这些东西随着它们变得过时而变得过时。 或者也许不需要使用它。 但是,对你没用的东西,可能对别人很有用。 所以把没用的旧东西卖掉。 然后一些钱会从那里来。 这些天旧东西经常打折。 网上也有很多买卖古董的平台。 吃家常菜我们经常出去吃饭。 或者在周末去一家昂贵的餐厅。 但是,你有没有想过你每个月要为此多花多少钱? 所以要避免这种做法。 如果您想吃一些特别的东西,请尝试在家做饭。 这将节省成本并加强与家庭中每个人的关系。 骑自行车或步行上班如果你的工作地点离家很近。 然后您可以步行或骑自行车上班。 这种做法是一种非常有效的降低成本的方法。 同时运动也会为你做,你会很健康。 来源:每日星报 What is the name of the bird in the Twitter logo? সময়ের সংলাপের ফেইসবুক পেইজ

Read more

ভ্যাবিচারের ধরন

ভ্যাবিচারের ধরন অবাধ যৌনাচার, জেনা-ব্যভিচার মানুষকে তার ঈমান থেকে বের করে দেয়। এটি বড় গুনাহসমূহের মধ্যে একটি। জেনা-ব্যভিচারকে অশ্লীল কাজ ও মন্দ পথ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। কিন্তু এ জেনা-ব্যভিচার থেকে বাঁচার উপায় কী? জেনা-ব্যভিচার মারাত্মক অপরাধ। যে কারণে ব্যভিচারের সময় মানুষের মাঝে ঈমান অবস্থান করে না। এ সম্পর্কে কোরআন-সুন্নায় সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা এসেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন-‘আর তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয়ই এটা অশ্লীল কাজ এবং মন্দ পথ।’(সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ৩২) নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে ঘোষণা করেন-‘যখন কোন মানুষ ব্যভিচারে লিপ্ত হয়, তখন তার থেকে ঈমান বের হয়ে যায়। ঈমান তার মাথার উপর ছায়ার মত অবস্থান করে; যখন সে বিরত হয় তখন ঈমান আবার ফিরে আসে।’ (তিরমিজি) ব্যভিচারের ধরনঃ নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে জেনা-ব্যভিচারের ধরনও উল্লেখ করেছেন। যাতে মানুষ সব ধরণের জেনা-ব্যভিচার থেকে মুক্ত থাকতে পারে। তাহলো- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আদম সন্তানের উপর ব্যভিচারের কিছু অংশ লিপিবদ্ধ হয়েছে; সে অবশ্যই তার মধ্যে লিপ্ত হবে। (তাহলো)-১. দুই চোখের ব্যভিচার হল দৃষ্টি;২. আর তার দুই কানের ব্যভিচার শ্রবণ;৩. মুখের ব্যভিচার হল কথা বলা;৪. হাতের ব্যভিচার হল স্পর্শ করা এবং৫. পায়ের ব্যভিচার হল পদক্ষেপ আর৬. অন্তরে ব্যভিচারের আশা ও ইচ্ছার সঞ্চার হয়, অবশেষে লজ্জাস্থান একে সত্যে অথবা মিথ্যায় পরিণত করে।’ (মুসলিম)

Read more

ইস্তিগফারের উপকারিতা

ইস্তিগফারের উপকারিতা ১) আল্লাহ তায়ালার গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ।২) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রিয় আমল।৩) গুনাহ থেকে ক্ষমা পাওয়ার মাধ্যম।৪) জান্নাত লাভের মাধ্যম।৫) অন্তরের অন্ধকার দূর করে।৬) এর দ্বারা আত্মিক প্রশান্তি লাভ হয়।৭) আল্লাহ তা’য়ালার রহমত নাজিল হয়।৮) কবরের সর্বোত্তম প্রতিবেশী।৯) এর দ্বারা সবরকম শারীরিক এবং আধ্যাত্মিক শক্তি লাভ হয়।১০) হালাল রিজক বৃদ্ধি হওয়ার বিশাল আমল।১১) নফসকে দুশ্চিন্তা, পেরেশানি, হতাশা, অবৈধ যৌনক্ষুধা, কুমন্ত্রণা গুনাহের আবর্জনা থেকে পবিত্র করে।১২) নেক সন্তান লাভের মাধ্যম।১৩) সর্বরোগের চিকিৎসা।১৪) এর দ্বারা দুনিয়ায় মানুষের সর্বোত্তম জীবন লাভ হয়।১৫) এটা গ্রহণযোগ্য আমলের নিরাপত্তা।১৬) এর দ্বারা বিপদাপদ দূর হয়।১৭) এর বরকতে মানুষের নিজস্ব আসল মর্যাদা এবং ফজিলত লাভ হয়।১৮) উপকারী বৃষ্টি বর্ষণ হয়।১৯) অন্তর চক্ষু খুলে যায়।২০) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল – আল্লাহ তা’য়ালার সাথে বান্দার সম্পর্ক ঠিক হয়। [ ইলা মাগফিরাহঃ পৃষ্ঠা ৩২২,৩২৩ ]

Read more

পুরুষের হিজাব বিধান

পুরুষের হিজাব বিধান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সূরা নূরের ৩০নং আয়াতে পুরুষকে তার চোখের হিজাবের হুকুম দিয়েছেন। পুরুষের হিজাবের বিধানটি কুরআনে প্রথমে এসেছে। এরপরে ৩১নং আয়াতে এসেছে নারীর হিজাবের বিধান। আল্লাহ বলেন, ‘হে নবী! মুমিন পুরুষদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।’ (সূরা নূর, আয়াত-৩০) এই আয়াতে প্রথম নির্দেশনাটি হচ্ছে পুরুষের দৃষ্টি অবনত রাখার। আর পরেরটি হচ্ছে পুরুষের লজ্জাস্থান হেফাজত রাখা। একজন পুরুষের জন্য নিজ স্ত্রী ব্যতীত অন্য কোন নারীর সৌন্দর্যকে দেখা বা দেহের আকৃতি অন্তরে অনুভব করা সম্পুর্ন হারাম। চোখের যিনার কোন স্বাক্ষী প্রমান থাকে না বলে দিব্যি পার পেয়ে যাওয়া যায়। তবে এটা দুনিয়ার আইনে। কিন্তু আল্লাহর দরবারে চোখের যিনাকারীদের জন্য বরাদ্দ রয়েছে কঠিন।রাসূলুল্লাহ (সাঃ) একবার হজরত আলী (রাঃ)কে বলেন, ‘হে আলী! তুমি দৃষ্টির পর দৃষ্টি ফেলো না। হঠাৎ অনিচ্ছাকৃতভাবে যে দৃষ্টি পড়ে তার জন্য তুমি ক্ষমা পাবে। কিন্তু পরবর্তী দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ নয়।’ (আহমাদ, তিরমিযী, আবুদাউদ, দারেমী, মিশকাত: ৩১১০) আসলে বাহ্যিক পর্দা দ্বারা যেমন দেহকে আবৃত করা জরুরী। তেমনিভাবে তাকওয়া বা আল্লাহ্‌ ভীতির দ্বারা আমাদের চোখ ও মনকে কন্ট্রোল ও হিফাজতে রাখাও জরুরী। এই উভয় প্রকার পদ্ধতি অবলম্বনের দ্বারাই নারী-পুরুষ উভয়ের পরিপূর্ণ পর্দার সংরক্ষণ সম্ভব। তাই নারীর যেমন পর্দা প্রয়োজন। পুরুষেরও তেমনি চোখের পর্দা প্রয়োজন।

Read more

গাড়িতে উঠলে বমি কেন হয় এবং করনীয় কি

গাড়িতে উঠলে বমি কেন হয় এবং করনীয় কি যানবাহন চলতে শুরু করলে অন্তঃকর্ণে (কানের গভীরতম অংশ যাতে শ্রবণযন্ত্র ও ভারসাম্যযন্ত্র থাকে) তরল পদার্থে নড়াচড়া শুরু হয়। অন্তঃকর্ণ চলার সংকেত পাঠায় মস্তিষ্কে। কিন্তু গাড়ি চলন্ত অবস্থায় আপনার চোখের দৃষ্টি যদি থাকে গাড়ির ভেতরে, তখন আপনার চোখ বলে, আপনি চলছেন না, স্থির আছেন। এমন অবস্থায় আপনার মস্তিষ্ক, চোখ আর অন্তঃকর্ণের সংকেতের মধ্যে অসামঞ্জস্য তৈরি হয়। যার ফলে বমি করেন অনেকে। এটি অবশ্য ‘মোশন সিকনেস’-এর কারণে হয়ে থাকে। যে কারণেই বমি হোক, তা তৎক্ষণাৎ থামানো জরুরি। বমি থামাতে অনেকেই বিভিন্ন ওষুধ খান। তাতে সাময়িক ভাবে বমির সমস্যা মিটলেও বমির বেগ পুনরায় ফিরে আসতে পারে। বমির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চললেও সুফল পেতে পারেন। রইল তেমন কয়েকটি ঘরোয়া টোটকার খোঁজ।১) অনেকেই হয়তো জানেন না যে, কিছু ক্ষণ শ্বাস ধরে রাখলে বমি কমে যেতে পারে। ধরুন আপনি গাড়িতে বসে আছেন। এমন সময়ে বমি বমি ভাব লাগছে। মনে হচ্ছে এখনই বমি করে ফেলবেন। এই পরিস্থিতিতে চিন্তা না করে ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন। চোখ বন্ধ করে রাখুন। কিছু ক্ষণ এই ভাবে থাকলে দেখবেন বমি বমি ভাবটা কেটে গিয়েছে। ২) শরীরে জলের অভাব ঘটলে বমি হওয়ার আশঙ্কা বেশি। তাই বলে বমি পেলে সে সময়ে ভুল করেও জল খেয়ে নেবেন না। এতে সমস্যা বাড়বে বই কমবে না। জল যদি খেতেই হয় ঠান্ডা জল একেবারেই নয়। বরং ঈষদুষ্ণ জল অল্প অল্প খেতে পারে। স্বস্তি পাবেন। ৩) গাড়িতে উঠলেই বমি পাওয়ার ধাত থাকলে সঙ্গে রাখতে পারেন এলাচের বীজ। সে সময়ে কয়েকটি বীজ মুখে পুরলে বমির ভাব কেটে যেতে পারে।৪) এক কাপ জলে আধ চামচ দারচিনি মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। ছেঁকে নিয়ে খেতে পারেন। বমির সমস্যা কমতে পারে। ৫) গাড়িতে উঠলে বমি পাওয়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে ভ্রমণের আগে ভরপেট না খাওয়াই ভাল। হালকা খাবার খেয়ে গাড়ি-বাসে উঠুন। তবে একেবারে খালি পেটে নয়। তা ছাড়া সঙ্গে বমির ওষুধও রাখতে পারেন। বমি করলে শরীরে কষ্ট হয়। দুর্বল লাগে। এ সময়ে নুন-চিনির জল খেতে পারেন। শক্তি পাবেন। দুর্বলতা কাটবে। (সূত্রঃ-আন্দবাজার অনলাইন)

Read more

What is a sleep switch and why?

What is a sleep switch and why? In the middle of a deep sleep, the sleep was suddenly broken by a violent shock. Not just a jolt, but some feel as if they are suddenly falling from nothing. Many people are curious about why such strange things happen in sleep. He is sleeping restlessly after returning home after the whole day. In the middle of a deep sleep, the sleep was suddenly broken by a violent shock. Many people have faced this problem at one time or another. Not just a jolt, but some feel as if they are suddenly falling from nothing. Many people are curious about why such strange things happen in sleep. This sudden startling, falling or jerking up during sleep is called ‘hypnotic jerk’ in medical terms. It has another name, many call it benign myoclonic jerk or sleep switch. Basically this happens in a drowsy state. Dreaming begins when sleep is thin. But the cerebrum cortex part of the brain sometimes doesn’t understand right away. As a result, there is a disturbance in the signal transmission of the brain. Hypnotic jerks occur even when the neurotransmitters in the brain are destabilized. Others believe that when certain chemicals are elevated, the body goes into overdrive. The brain, unable to understand it, tries to explain itself and quickly awaken. It can also cause hypnotic jerks. The risk of this problem increases if there is a deficiency of some essential elements such as magnesium, iron, as a result of excessive anxiety and stress, as a result of excessive consumption of caffeine or nicotine-rich tea, coffee. Generally these hypnotic jerks occur during sleep, but sometimes the same problem occurs during half sleep. This can also happen when the brain slows down quickly, leaving the body exhausted. It is mainly due to the sudden dullness of the body due to fatigue. However, scientists claim that such cases are rare. What is a sleep switch and why? What is a sleep switch and why? What is a sleep switch and why?

Read more

Benefits of drinking lemon juice in the morning

Benefits of drinking lemon juice in the morning You will get the benefits of drinking lemon water in the morningLemon is a small vitamin C fruit but its benefits are not small or less. If you mix a few drops of lemon with warm water every morning on an empty stomach, then you will get its incredible benefits within a few days.The benefits of drinking lemon water in the morning.Let’s know the benefits of drinking lemon water in the morning:-Helps in weight loss If you are thinking of dieting, lemon water should be your best friend. Lemons contain polyphenols that help curb hunger. Also, drinking water before eating makes you less hungry. If you have a habit of drinking orange juice when you wake up in the morning, then try to replace the habit with lemon water. Because orange juice contains calories that can make you gain weight. Mix the juice of one whole lemon in 8-12 ounces of plain or cold water. But cold lemon water is more effective for weight loss.Increases immunityAny sour fruit, such as lemons, contains vitamin C which boosts the immune system. In addition, lemon contains antioxidants, due to which no disease germs can easily take root in the body. So there is no alternative to lemon to avoid any kind of infection or illness. And lemon peel contains calcium, pectin, fiber and various minerals which help in curing various diseases.Improves digestionThe acid present in lemon water helps in digestion of food. It contains citrus flavonoids that break down food in the stomach and digest it easily. Digestive capacity decreases with age. You can also add a few slices of lemon or grated lemon rind to water to get the benefits of pectin. Pectin is a type of fiber found in chickpeas. Various studies show that fiber plays a very effective role in improving digestion. So even if you don’t drink lemon water, you will get benefits by eating lemon slices in lemon water or lemon chickpeas in water.The quality of vitamin CAccording to the United States Department of Agriculture, you can get 23.6 milligrams of vitamin C from 1/4 cup of lemon…

Read more

What to do to maintain skin tone

What to do to maintain skin tone Many people don’t make enough effort to keep skin healthy. Many take regular skin care. Some rely on beauty parlors for make-up. Some people do make-up at home. Many people also use various cosmetics in the market. In general, no one spares effort to regain the lost area of ​​the skin. But despite all this effort, the skin becomes rough and lifeless. In fact, there are several reasons behind this. The answer to failure lies in Rose’s lifestyle. Those reasons need to be explored. It is important to know that due to some of our habits the skin is losing its own charm. Smoking habit:- Cigarettes are high in nicotine. Nicotine due to excessive smoking prevents adequate supply of nutrients and oxygen to each cell of the skin. Nicotine prevents the production of collagen and protein, essential nutrients for the skin. Smoking can cause premature aging. Do not wash your face before going to sleep:- Taking care of the skin before going to bed at night is a big part of the routine. Accumulation of dust in skin cells throughout the day. If they remain on the skin for a long time, they can cause various skin problems. It is important to wash your face with face wash after returning home from outside and before going to bed at night. Sleep late at night:- Not enough sleep affects not only the body but also the skin. The skin produces collagen at night. Not getting enough sleep can damage the skin. Lack of sleep is also a cause of dark circles under the eyes. At least 7-8 hours of sleep is required to keep the skin healthy.

Read more

স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায়

স্বামীকে পরকীয়া থেকে রক্ষা করার উপায় পরকীয়া নি:সন্দেহে দাম্পত্য জীবন, সন্তান-সন্ততির ভবিষ্যৎ এবং সামাজিক সুস্থতা ও স্থিতিশীলতার বিরাট হুমকি। এটি নিজের হালাল স্ত্রীর সাথে আমানতের খেয়ানত, প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতার শামিল এবং আল্লাহ তাআলা ক্রোধের কারণ। কোন স্বামী এই ফিতনায় জড়িয়ে গেলে স্ত্রীর করণীয় হল: কুরআন-হাদিসের আলোকে তাকে পরকীয়া, অবৈধ প্রেমপ্রীতি ও যিনাব্যাভিচারের ভয়াবহতা, ইসলামী আইন অনুযায়ী দুনিয়াতে এর কঠিন শাস্তি, আখিরাতের আযাব, আল্লাহর অসন্তুষ্টি ইত্যাদি বিষয়গুলো বুঝানো। এ বিষয়ে কুরআন-হাদীসে পর্যাপ্ত ব্ক্তব্য রয়েছে। তাই এ সংক্রান্ত যে কোন ভালো ইসলামী বই বা ইসলামী আলোচনার ভিডিও কাজে লাগানো যেতে পারে। তার হেদায়েতের জন্য দয়াময় আল্লাহর নিকট দুআ করা। স্ত্রীর মাঝে স্বামীর নিকট অপছন্দীয় কোন আচার-আচরণ থাকলে তা পরিবর্তন করা এবং যথাসাধ্য তাকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করা। দাম্পত্য জীবনে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক স্বামী-স্ত্রী এ বিষয়ে অজ্ঞতা বা অবহেলার কারণে সময়ের ব্যবধানে তারা দাম্পত্য জীবনের উষ্ণতা ও আবেদন হারায়। ফলে দুজনের মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি হয় এবং অবশেষে ঈমানী দূর্বলতা, কুপ্রবৃত্তির তাড়না এবং শয়তানের কুমন্ত্রণায় তারা ভিন্ন পথ খুঁজা শুরু করে। প্রয়োজনে স্ত্রীর পক্ষ থেকে স্বামীকে ‌আরেকটি বিয়ে করার সম্মতি দেয়া।উল্লেখ্য যে, আল্লাহর দেয়া এ বিধানটির ব্যাপারে অনেক স্ত্রীর কঠোর ও ভয়াবহ আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে অনেক দুর্বল ইমানদার স্বামী অবৈধ পথের দিকে পা বাড়ায়। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীও এই অন্যায়ের জন্য দায়ী হিসেবে বিবেচিত হবে। সম্ভব হলে সাক্ষ্য-প্রমাণ সাপেক্ষে পারিবারিক বা সামাজিক সালিশ অথবা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এগুলোর মাধ্যমে কোন উপকার না হলে হয় স্ত্রীকে ধৈর্য ধারণ করে স্বামীকে এ পথ থেকে ফিরানোর প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে। অন্যথায় সবশেষে তার সাথে বিবাহ বিচ্ছেদ করে পৃথক হয়ে যেতে হবে।

Read more