যা খেলে পেটের গ্যাস সমস্যা দূর হবে।
যা খেলে পেটের গ্যাস সমস্যা দূর হবে। ১) শসা শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে অনেক বেশি কার্যকরী খাদ্য। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়। ২) দই দই আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে করে দ্রুত খাবার হজম হয়, ফলে পেটে গ্যাস হওয়ার ঝামেলা দূর হয়। ৩) পেঁপে পেঁপেতে রয়েছে পাপায়া নামক এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের সমস্যা কমে। ৪) কলা ও কমলা কলা ও কমলা পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। এতে করে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার স্যলুবল ফাইবারের কারণে কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। ৫) আদা আদা সবচাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে কাঁচা খান, দেখবেন গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে। ৬) মৌরির পানি: মৌরি ভিজিয়ে সেই পানি খেলে গ্যাস থাকে না। ৭) দারুচিনি: হজমের জন্য খুবই ভালো। এক গ্লাস পানিতে আধ চামচ দারুচিনির গুঁড়ো দিয়ে ফুটিয়ে দিনে দুই থেকে তিন বার খেলে গ্যাস দূরে থাকবে। যা খেলে পেটের গ্যাস সমস্যা দূর হবে। যা খেলে পেটের গ্যাস সমস্যা দূর হবে। যা খেলে পেটের গ্যাস সমস্যা দূর হবে।
Read moreGynaecologist / গাইনীকোলজিস্ট
Gynaecologist / গাইনীকোলজিস্ট স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা বিস্তৃত দায়িত্ব পালন করেন এবং মহিলাদের প্রজনন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন পরিষেবা প্রদান করেন। রুটিন চেক-আপ: গাইনোকোলজিস্টরা তাদের রোগীদের সামগ্রিক প্রজনন স্বাস্থ্যের মূল্যায়ন করার জন্য নিয়মিত পরীক্ষা করেন। এর মধ্যে রয়েছে রক্তচাপ, ওজন পরীক্ষা করা এবং রোগীর কোনো উদ্বেগ বা উপসর্গ নিয়ে আলোচনা করা। প্যাপ স্মিয়ার: গাইনোকোলজিস্টরা প্যাপ স্মিয়ার করেন, যা প্যাপ টেস্ট নামেও পরিচিত, জরায়ুমুখের ক্যান্সারের জন্য স্ক্রীন করতে এবং জরায়ুর কোন অস্বাভাবিক কোষের পরিবর্তন সনাক্ত করতে। এর মধ্যে জরায়ুমুখ থেকে কোষ সংগ্রহ করা এবং প্রাক-ক্যানসারাস বা ক্যান্সারজনিত অবস্থার লক্ষণগুলির জন্য তাদের পরীক্ষা করা জড়িত। শ্রোণী পরীক্ষা: স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা প্রজনন অঙ্গ পরীক্ষা করার জন্য পেলভিক পরীক্ষা করেন। তারা জরায়ু, ডিম্বাশয়, ফ্যালোপিয়ান টিউব, সার্ভিক্স এবং যোনির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে যে কোনও অস্বাভাবিকতা, যেমন সিস্ট, ফাইব্রয়েড বা সংক্রমণ। স্তন পরীক্ষা: গাইনোকোলজিস্টরা স্তনের কোনো পিণ্ড, পরিবর্তন বা অস্বাভাবিকতা পরীক্ষা করার জন্য স্তন পরীক্ষা করেন। তারা স্তন স্ব-পরীক্ষার বিষয়েও নির্দেশনা দিতে পারে এবং প্রয়োজনে রোগীদের ম্যামোগ্রামের জন্য রেফার করতে পারে। গর্ভনিরোধক কাউন্সেলিং: গাইনোকোলজিস্টরা বিভিন্ন গর্ভনিরোধক পদ্ধতির বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করে এবং রোগীদের তাদের ব্যক্তিগত চাহিদা এবং পছন্দের ভিত্তিতে সবচেয়ে উপযুক্ত বিকল্প বেছে নিতে সাহায্য করে। তারা জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি, প্যাচ, অন্তঃসত্ত্বা ডিভাইস (IUD) বা ইমপ্লান্ট লিখে দিতে পারে। উর্বরতা মূল্যায়ন এবং চিকিৎসা: গাইনোকোলজিস্টরা গর্ভধারণ করতে অসুবিধা হয় এমন দম্পতিদের মূল্যায়ন এবং চিকিৎসা করেন। তারা বন্ধ্যাত্বের সম্ভাব্য কারণ শনাক্ত করার জন্য পরীক্ষা পরিচালনা করতে পারে এবং সুপারিশ বা চিকিৎসা প্রদান করতে পারে, যেমন ডিম্বস্ফোটন, অন্তঃসত্ত্বা গর্ভধারণ (IUI), বা বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞদের কাছে রেফারেল। মাসিক সমস্যার ব্যবস্থাপনা: স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন মাসিক সমস্যা যেমন অনিয়মিত পিরিয়ড, ভারী রক্তপাত, বেদনাদায়ক পিরিয়ড (ডিসমেনোরিয়া), বা অনুপস্থিত পিরিয়ড (অ্যামেনোরিয়া) নির্ণয় এবং চিকিত্সা করতে সহায়তা করে। প্রয়োজনে তারা হরমোনজনিত চিকিৎসা, জীবনযাত্রার পরিবর্তন, বা অস্ত্রোপচারের হস্তক্ষেপ অফার করতে পারে। স্ত্রীরোগ সংক্রান্ত অবস্থার চিকিৎসা: স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞরা এন্ডোমেট্রিওসিস, জরায়ু ফাইব্রয়েড, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (পিসিওএস), পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ (পিআইডি), ডিম্বাশয়ের সিস্ট এবং যৌন সংক্রমণ (এসটিআই) এর মতো অবস্থার জন্য চিকিৎসা বা অস্ত্রোপচারের চিকিত্সা নির্ণয় করে এবং প্রদান করে। Gynaecologist / গাইনীকোলজিস্ট Gynaecologist / গাইনীকোলজিস্ট Gynaecologist / গাইনীকোলজিস্ট আরও পড়ুন:- Dermatologist / ডার্মাটোলজিস্ট এর কাজ কি? সময়ের সংলাপের ফেইসবুক পেইজ Cardiologist / কার্ডিওলজিস্ট
Read moreখেজুরের ৭ ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা
খেজুরের ৭ ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা রমজান মাস বাদ দিলে আমাদের দেশে খেজুর খাওয়া একটু কমই হয়ে থাকে। রোজা রাখার সঙ্গে খেজুরের একটি সম্পর্ক রয়েছে বলে বছরের অন্যান্য সময়ে আমরা অনেকেই খেজুর খাই না। কিন্তু অসাধণ পুষ্টিগুণে ভরপুর এই খেজুর আমাদের শরীরিক নানা সমস্যা দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকর। আর তাই গড়ে প্রত্যেকের দিনে ৫ টি খেজুর খাওয়ার অভ্যাস রাখা উচিত। তাতে করে ১০ ধরনের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। খেজুরের উপকারিতাঃ- হৃদপিন্ডের সমস্যা দূর করতেঃ- হৃদপিন্ডের সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া অত্যান্ত জরুরি। খেজুরের ভেতরে থাকে নানা খনিজ উপাদান যা হৃদপিন্ডকে সুস্থ্য রাখতে বিশেষ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। গবেষণায় দেখা যায়, পুরো রাত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সকালে পিষে খাওয়ার অভ্যাস করলে তা হার্টের রোগীর সুস্থ্যতায় কাজ দেয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালমিয়াম,পটাশিয়ামের মতো উপাদান যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। শরীরে এনার্জির অভাব বা দুর্বলতা কাটিয়ে তুলতে খেজুরের তুলনা অতুলনীও। একটি গবোষণায় দেখা যায় প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যে লিপিডের কোয়ালিটি উন্নত করতে সহায়তা করে দেহের সুগারের মাত্রা বাড়ানো ছাড়াই। কোলেস্টেরল কমায় খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খুব কম পরিমাণে সোডিয়াম নামক উপাদান যার ফলে দেহের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে থাকে। খেজুরে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম নামক উপাদান যা শরীরের উচ্চরক্তচাপ সমস্যা সমাধান করে থাকে। গবেষকদের মতে একটি খেজুরে প্রায় ২০ মি.গ্রা. ম্যাগনেসিয়াম থাকে। তাই সুস্থ্য থাকতে হলে নিয়মিত খেজুর খাওয়া প্রয়োজন। হজম সমস্যা সমাধান করে খেজুর হজম সমস্যা সমাধান করে থাকে। খেজুরের মধ্যে রয়েছে স্যলুবল এবং ইনস্যলুবল ফাইবার নামক উপাদান সহ বিভিন্ন ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড যা সহজে খাবার হজমে সহায়তা করে থাকে। যার ফলে খাবার হজম সংক্রান্ত সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় এবং সুস্থ্য থাকা যায়। ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে নিয়মিত খেজুর খেলে ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে খেজুর অ্যাবডোমিনাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করার ক্ষমতা রয়েছে। দৃষ্টি শক্তি বাড়ায় খেজুর দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়ক। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাসে রাতকানা রোগ ভালো করতেও সাহায্য করে থাকে। খেজুর চোখের রেটিনাকে সুস্থ্য রাখতে লিউটেন এবং জিক্সাথিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। রক্তস্বল্পতা দূরকরে খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিাণে আয়রন যা প্রতিদিন দেহের রক্তস্বল্পতা দূর করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন…
Read more







