মৃত্য লাশ গঙ্গায় ভাসছে আতঙ্কে মানুষ
মৃত্য লাশ গঙ্গায় ভাসছে আতঙ্কে মানুষ
গঙ্গায় অনেক গুলো লাশ ভাসতে দেখা গিয়েছে। ধারনা করা হচ্ছে এইসব লাশ গুলো ৭ দিনের পুরানো। এলাকার লোকজনের অনুমান এসব মৃতদেহ করোনা রোগীদের।
এমন খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়লেই এলাকার লোকজনের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। ধারনা করছে এসব দেহ করোনা রোগীদের। এসব পচতে থাকা দেহ থেকে করোনা ছড়াতে পারে বলে সবার মাঝে এমন ভয়ের কাজ করছে। প্রশাসনের পক্ষথেকে তদন্ত শুরু করে দিয়েছে যে কোথাথেকে আসতে পারে এই লাশগুলি আর কারাইবা ফেলতে পারে এই সমস্ত দেহ।
সোমবার বিহারে প্রায় একশোর মত লাশ ভাসতে দেখা গিয়েছিলো। তখন থেকেই আতঙ্ক ছড়াতে থাকে এলাকা বাসির মধ্যে। এনিয়ে কেন্দ্রের জলসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী গডেন্দ্র সিং শেখাওয়াত টুইট করেন , বক্সারে গঙ্গায় যে লাশ ভাসতে দেখা গেছে তা অত্যান্ত দুর্ভাগ্যজনক। কোথা থেকে এসব মৃত্যদেহ ভেসে আসছে তা খতিয়ে দেখতে হবে রাজ্য সরকারকে।
এই ভেসে আসা লাশ নিয়ে এসডিওর দাবি, গঙ্গায় যে লাশগুলো ভাসতে দেখা গিয়েছে ধারনা করা হচ্ছে এই লাশগুলো ৭ দিনের পুরানো। এরকম লাশ গুলো ভাসিয়ে দেওয়ার প্রথা এখানে নেই। প্রশাসন এসব দেহের শেষকৃতয়ের ব্যবস্থা করছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছে এরকম লাশ ভেসে আসলে গঙ্গার পানি দূষিত হয়ে যাবে ও মানুষের মাঝে বিভিন্ন রোগ ছড়াবে এবং পরিবেশেরও ভিষণ ক্ষতির মুখে পড়বে । তাই এইট বিষয় গুলোতে বিশেষ নজর দিতে হবে।

| বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি: বর্তমান চিত্র ও সতর্কতা বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস (COVID-19) প্রথম শনাক্ত হয় ২০২০ সালের মার্চ মাসে। এর পর থেকে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, অর্থনীতি এবং দৈনন্দিন জীবন ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। প্রথম দফায় সরকার দ্রুত লকডাউন, সামাজিক দূরত্ব, মাস্ক ব্যবহার এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের মতো পদক্ষেপ নিয়েছিল সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং আইইডিসিআর নিয়মিত করোনা সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করে জনগণকে সচেতন রাখছে। বর্তমানে, দেশে টিকা কার্যক্রম চলছে। দেশের মানুষ টিকার মাধ্যমে নিজেকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করছে এবং মৃত্যুহার কমাতে সহায়তা করছে। সরকার বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ভ্যাকসিন বুথ পরিচালনা করছে এবং জনগণকে ভ্যাকসিন গ্রহণে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এই উদ্যোগগুলো সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করছে। তবে, করোনার সংক্রমণ এখনও পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। বিশেষ করে শীতকাল বা আবহাওয়ার পরিবর্তনের সময়, সর্দি, কাশি, জ্বর বা শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত পরীক্ষা এবং প্রয়োজনে আইসোলেশন অপরিহার্য। এছাড়া, জনসমাগম এড়ানো, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, নিয়মিত হাত ধোয়া এবং মাস্ক ব্যবহার করাও জরুরি। করোনা মোকাবেলায় সরকারের পাশাপাশি জনগণের সচেতনতা গুরুত্বপূর্ণ। টিকা গ্রহণ, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার মাধ্যমে সংক্রমণ কমানো সম্ভব। সচেতনতা ও ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশ ধীরে ধীরে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হচ্ছে। উপসংহারে, করোনা মোকাবেলায় সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য। সরকারি নির্দেশনা মেনে চলা এবং নিজেকে সতর্ক রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব। শুধুমাত্র সঠিক তথ্য এবং সতর্কতার মাধ্যমে আমরা জীবন স্বাভাবিক করতে পারব। সময়ের সংলাপের ফেইসবুক পেইজ গুম প্রতিরোধে নতুন অধ্যাদেশ জারি বাংলাদেশে পেপ্যাল আসার সম্ভাবনা সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স চাকরি বিজ্ঞপ্তি |
মৃত্য লাশ গঙ্গায় ভাসছে আতঙ্কে মানুষ মৃত্য লাশ গঙ্গায় ভাসছে আতঙ্কে মানুষ মৃত্য লাশ গঙ্গায় ভাসছে আতঙ্কে মানুষ মৃত্য লাশ গঙ্গায় ভাসছে আতঙ্কে মানুষ মৃত্য লাশ গঙ্গায় ভাসছে আতঙ্কে মানুষ
