ফেরী পাড়াপাড়ে প্রানহানি ঈদ যাত্রায়
ফেরী পাড়াপাড়ে প্রানহানি ঈদ যাত্রায়
ঈদ যাত্রায় ফেরী পাড় হতে গিয়ে প্রান হারালো ৫ জন। দুপুরে শিমুলিয়া থেকে বাংলাবাজার যাবার সময় চাপাচাপি আর হুড়োহুরিতে মৃত্যু হয় তাদের। অসুস্থ হয়ে পড়ে প্রায় অর্ধশত মানুষ। এদিকে ফেরী ঘাটে পৌছাতে পড়তে হয়েছে চরম ভোগান্তিতে। রাস্তায় রাস্তায় পুলিশ, বিজিবির টহল থাকলেও তাদের চোখ ফাকি দিয়ে ছুটে চলে আপন গন্তব্যে।
শিমুলিয়া – বাংলাবাজার রোডে ফেরী চলছে ১৬ টি। যখন কোন ফেরী ঘাটে আসছে তখনই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ। কোন ফেরিতেই তিল ধরানের ঠাই নেই। সংঙ্গে যোগ হয়েছে যাত্রা পথের ভোগান্তি আর অসয্য গরম, এর মধ্যে হুড়োহুড়ি করতে গিয়ে ঘটছে দুর্ঘটনা।
দুপুরে শিমুলিয়া থেকে বাংলাবাজার যাবার পথে দুটি ফেরিতে চাপাচাপিতে অসুস্থ হয়ে পড়ে অনেকেই। ঘাটে নামার পড়ে ফেরী দুটি থেকে উদ্ধার করা হয় ৫ জনের মরাদেহ। মানুষের চাপে ফেরীতে যানবাহন ওঠানামাতেও দেরী হচ্ছে, বিগ্ন হচ্ছে পাড়াপাড়।
এক কিলোমিটার আগেই পুলিশের বেড়িকেট , গাড়ি আসতে দেয়া হচ্ছিলোনা ঘাট পর্যন্ত, তাই এই পথ পায়ে হেটেই আসতে হয়েছে যাত্রীদের। এমন ভোগান্তি সয্য করতে না পেরে ফিরে যাচ্ছে অনেকেই। যাত্রীদের অভিযোগ সব কিছু চালু থাকলেও এখানে এসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে তারা। তাদের দাবি ফেরীর সাথে সাথে লঞ্চ চালু করলে এই ভেগান্তি কমে যেতো ।
| বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি: বর্তমান চিত্র ও সতর্কতা বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস (COVID-19) প্রথম শনাক্ত হয় ২০২০ সালের মার্চ মাসে। এর পর থেকে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, অর্থনীতি এবং দৈনন্দিন জীবন ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। প্রথম দফায় সরকার দ্রুত লকডাউন, সামাজিক দূরত্ব, মাস্ক ব্যবহার এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের মতো পদক্ষেপ নিয়েছিল সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং আইইডিসিআর নিয়মিত করোনা সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করে জনগণকে সচেতন রাখছে। বর্তমানে, দেশে টিকা কার্যক্রম চলছে। দেশের মানুষ টিকার মাধ্যমে নিজেকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করছে এবং মৃত্যুহার কমাতে সহায়তা করছে। সরকার বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ভ্যাকসিন বুথ পরিচালনা করছে এবং জনগণকে ভ্যাকসিন গ্রহণে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এই উদ্যোগগুলো সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করছে। তবে, করোনার সংক্রমণ এখনও পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। বিশেষ করে শীতকাল বা আবহাওয়ার পরিবর্তনের সময়, সর্দি, কাশি, জ্বর বা শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত পরীক্ষা এবং প্রয়োজনে আইসোলেশন অপরিহার্য। এছাড়া, জনসমাগম এড়ানো, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, নিয়মিত হাত ধোয়া এবং মাস্ক ব্যবহার করাও জরুরি। করোনা মোকাবেলায় সরকারের পাশাপাশি জনগণের সচেতনতা গুরুত্বপূর্ণ। টিকা গ্রহণ, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার মাধ্যমে সংক্রমণ কমানো সম্ভব। সচেতনতা ও ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশ ধীরে ধীরে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হচ্ছে। উপসংহারে, করোনা মোকাবেলায় সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা অপরিহার্য। সরকারি নির্দেশনা মেনে চলা এবং নিজেকে সতর্ক রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব। শুধুমাত্র সঠিক তথ্য এবং সতর্কতার মাধ্যমে আমরা জীবন স্বাভাবিক করতে পারব। সময়ের সংলাপের ফেইসবুক পেইজ গুম প্রতিরোধে নতুন অধ্যাদেশ জারি বাংলাদেশে পেপ্যাল আসার সম্ভাবনা সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স চাকরি বিজ্ঞপ্তি |
ধোঁয়া-সুগন্ধ ঝাঁজ বেগুন ভর্তা
মজার ঝাঁজ, টক–মিষ্টি স্বাদ টমেটো ভর্তা
আলুভর্তা ঘরের স্বাদ ও স্মৃতির খাবার
ফেরী পাড়াপাড়ে প্রানহানি ঈদ যাত্রায় ফেরী পাড়াপাড়ে প্রানহানি ঈদ যাত্রায় ফেরী পাড়াপাড়ে প্রানহানি ঈদ যাত্রায় ফেরী পাড়াপাড়ে প্রানহানি ঈদ যাত্রায় ফেরী পাড়াপাড়ে প্রানহানি ঈদ যাত্রায় ফেরী পাড়াপাড়ে প্রানহানি ঈদ যাত্রায়

