আজ ঘরে ঘরে ক্যান্সার ও ডায়াবেটিস: বিষাক্ত খাদ্যের ভয়াবহ বাস্তবতা” কারণ:
আমরা যা কিছু খাচ্ছি—মাছ, মাংস, ফলমূল, সবজি—প্রায় সবকিছুই বিষাক্ত। মাহবুব কবির মিলন স্যারের গবেষণা অনুযায়ী, বর্তমান খাদ্য ব্যবস্থা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি।
ভয়াবহ বাস্তবতা
মিলন স্যার বলেন, তিনি অনিরাপদ খাদ্যের মাত্র ১০-২০% প্রকাশ করেন, বাকি ৮০% তথ্য তিনি নিজের কাছে রাখেন। তার কথায়:
“আমি যা দেখেছি, তা আপনার টেবিলে প্রতিদিন পৌঁছায়—বৌ-বাচ্চা সহ। কিন্তু আমি পুরোটা কখনো প্রকাশ করি না।”
খাদ্যে থাকা বিষ এবং তার উৎস
- নদীর মাছ: আন্তর্জাতিক সহনীয় মাত্রার এক হাজার গুণ বেশি কীটনাশক।
- নদীর পানি: প্রায় সম্পূর্ণ বিষাক্ত।
- পুকুরের মাছ: হেভিমেটাল ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া সমৃদ্ধ।
- মুরগির খামার: প্রতিদিন হাজার হাজার মেট্রিক টন কাঁচা বিষ্ঠা, যা মারাত্মক হেভিমেটাল ধারণ করে।
- আমদানি করা MBM (Meat & Bone Meal): আগে নিষিদ্ধ, আবার অনুমতির চেষ্টা চলছে।
কোন কীটনাশক ও রাসায়নিক আমাদের খাদ্যে আছে?
- ইউরেনিয়াম, রেডিয়াম, থোরিয়াম
- এন্টিমনি
- হেভিমেটাল
- কীটনাশক
- PFAS এবং অন্যান্য ক্ষতিকর কেমিক্যাল
সতর্কবার্তা
মিলন স্যারের বক্তব্য অনুযায়ী, প্রতিটি ব্যক্তি—রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সচিব, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা সাধারণ মানুষ—আপনার বৌ-বাচ্চা এবং পরিবারের প্রতিটি খাবারে একই বিষাক্ত উপাদান খাচ্ছেন।
আপনি কি করতে পারেন?
- সঠিক উৎস থেকে খাদ্য গ্রহণ করুন।
- অযাচিত এমপিআই ও এমবিএম সম্বলিত খাদ্য এড়িয়ে চলুন।
- সক্রিয়ভাবে নিরাপদ খাদ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করুন।
- স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং খাদ্যের মান নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা নিন।
CTA: আপনার পরিবারকে রক্ষা করুন! আজই নিরাপদ খাদ্য নির্বাচন শুরু করুন এবং এই সতর্কবার্তাটি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
উপসংহার
আজকের খাদ্য ব্যবস্থা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। সচেতনতা, নিরাপদ উৎস থেকে খাদ্য গ্রহণ এবং সরকারের নীতি প্রয়োগই একমাত্র পথ, যাতে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, কিডনি ও হার্ট রোগের প্রকোপ কমানো যায়।
মৌমাছির বিষে স্তন ক্যান্সার ধ্বংস? মেলিটিনের বৈজ্ঞানিক সম্ভাবনা ও সতর্কতা







