News

নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় Best 9 Idea

Spread the love

নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়

Sleep Apnea বা নাক ডাকা বিশ্বের প্রায় ৬০ ভাগ লোক এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। আর এই ৬০ ভাগ লোকের মধ্যে দেখা যায় ৪০ ভাগ পুরুষ ২০ ভাগ মহিলা যাহারা এই নাক ডাকা সমস্যায় ভুগছেন। নাক ডাকা কোনো অসুখ নয় তবে রোগের লক্ষন হতে পারে। যারা নাক ডাকেন তাদের জন্য  এটি ঝুঁকিপুর্ণ। আর পাশে যে থাকে তার জন্য বেশ বিরক্তিকর।

Sleep Apnea বা নাক ডাকা কি?

Sleep Apnea বা নাক ডাকা হলো ঘুমের মধ্যে অনিবারত নাক থেকে শব্দ করা । তবে এই নাক কেন ডাকে? নাক ডাকার জন্য যে সমস্যা হয় সেটা হলো আমাদের মুখ, আমাদরে জিহ্বা এবং গলার উপরি ভাগের মাংস গুলো সাধারনত দুর্বল হয়। আর এই দুর্বল মাংস গুলো আমরা যখন চিত হয়ে ঘুমাই তখন যে যায়গা দিয়ে আমাদরে নিশ্বাস আশা যাওয়া করে সেটা বন্ধ করে দ্যায় যার কারনে বাতাসটা ভিতরে যেতে পারেনা তখন নাক ডাকা হয়। এই বাতাসটা জদি বন্ধ হয়ে যায় তখন নাক ডাকা হয় সেটার থেকেও বড় বিষয় হলো এ সময় বাতাস ভিতরে না গেলে ব্লাড প্রেশার বেড়ে যেতে পারে, কার্ডিয়েব সমস্যা হতে পারে, ডায়াবেটিস হতে পারে এবং এ রকম অসংখ্যা অসুখ হবার সম্ভাবনা থাকে । মাংস দুর্বলতার সাথে সাথে যাদের ওজন বেশী , যাদের শরীরে অনেক ফ্যাট থাকে তাদেরও এই Sleep Apnea বা নাক ডাকা সমস্যা হতে পারে।

এছাড়াও যারা অধিক ধুমপান করে , যাদের চিত হয়ে সুয়ে থাকার অভ্যাস থাকে এ রকম  অবস্থান থেকেও Sleep Apnea বা নাক ডাকা সমস্যা হতে পারে।গ্রোথ হরমোনের আধিক্যজনিত রোগের ফলে ও নাক ডাকা হতে পারে।  নাক ডাকার ফলে আমাদের ঘাড়ে ব্যাথা হয় এবং মাথা ব্যাথাও হতে পারে।

What is sleep apnea
What is sleep apnea

নাক ডাকা থেকে মুক্তির উপায়:-

  • জিহ্বার ব্যায়াম-১:- গলার দুর্বল মাংস গুলো যেহেতু এই নাক ডাকার কারন সেহেতু এই থেকে পরিত্রান পেতে আমরা জিহ্বার ব্যায়াম করতে পারি । যেমন আমরা জিহ্বাটা মুখ থেকে বেড় করে জিহ্বা দিয়ে আমাদের দাড়ির গোড়াটিতে ছোয়ানোর চেষ্টা করতে পারি। এরকম করে ১০/১৫ কররে সমস্যার সমাধান মিলবে।
  • জিহ্বার ব্যায়াম-২:- এবারে জিহ্বাবের করে জিহ্বার মাথা থেকে নাক ছোবার চেষ্টা করতে পারেন। এভাবেও ১০/ ১৫ সেকেন্ড করতে পারেন। এরপর স্বাভাবিক শ্বাস প্রশাস দিয়ে উপরের ‍ুদিকে তাকান এবং আবার জিহ্বা বের করে নাক স্পর্শ করার জন্য ১০/১৫ সেকেন্ড চেষ্টা করুন।
  • শ্বাস ধীরে ধীরে ফেলান:- শ্বাস ধীরে ধীরে নেয়াও এক ধরনের ব্যায়াম যেমন আপনি শ্বাস নেবার জন্য নিশ্বাসটাকে টানলেন এবং সেই শ্বাসটা একবারে না ফেলে শ্বাসটা মুখেল ভিতরে আটকিয়ে রাখুন এবং ঠোটের ফাক থেকে হালকা করে শ্বাসটাকে ছেড়ে দিন।
স্লিপ এপনিয়া
স্লিপ এপনিয়া
  • প্রতিদিন ঘুমানো আগে নাক ভালো করে পরিস্কার করতে হবে। দরকার হলে তেল জাতীয় বা ক্রিম জাতীয় কিছু মাখবেন।
  • লবন এবং কুসুম গরম পানি দেয়ে গড়গড়া দিতে পারেন।
  • অ্যালকোহল বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবনের কারণে অনেক নাক ডাকেন। তাই নেশাজতীয় দ্রব্য পরিহার করতে হবে।
  • বুকের চেয়ে মাথা উপরে থাকলে নাক ডাকার অশম্কা অনেকটা কমে যায়। তাই মাথার নিচে কয়েক বালিশ দিয়েও নাক ডাকা কমানো যেতে পারে।
  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করলে নাসারন্ধ্রে লেগে থাকা আঠার মতো দ্রব্যগুলো দূর হবে  এবং নাক ডাকা কমবে।
  • ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত দুই ঘন্টা আগে রাতের খাবার খাওয়া উচিত। এতে করে জেগে থাকা অবস্থায়ই খাবার হজম হয়ে যাবে। পরিপাকতন্ত্র ঝামেলা করবে না। রাতে ভালো ঘুম হবে। নাক ডাকাও কমবে।

আরও পড়ুন

নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়

নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়নাক ডানাক ডাকার সমস্যা কেন হয় নাক ডাকার সমস্যা কেন হয় নাক ডাকার সমস্যা কেন হয় নাক ডাকার সমস্যা কেন হয় নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়নাক ডানাক ডাকার সমস্যা কেন হয় নাক ডাকার সমস্যা কেন হয় নাক ডাকার সমস্যা কেন হয় নাক ডাকার সমস্যা কেন হয়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *