জিনসেং এর যত উপকারী দিক
জিনসেং এর যত উপকারী দিক
জিনসেং বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্থায় এক আলোড়ন সৃষ্টি করি নাম। ঔষধি গুণসম্পন্ন হিসেবে পরিচিত জিনসেং দুই ধরনের হয়ে থাকে, এশিয়ান জিনসেং ও আমেরিকান জিনসেং। তবে এশিয়ান জিনসেং অনেক বেশি কার্যকরী। জিনসেং মূলত একটি গাছের নাম আর ঔষধী গুনাগুনে এর মূলের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। জিনসেং এর মধ্যে থাকা জিনসেনোনোসাইড নামক উপাদান থাকায় এর কার্যক্ষমতা বেশি থাকে। জিনসেং এর অনেক উপকারী দিক রয়েছে যেমনঃ-
ওজন কমাতেঃ- জিনসেং শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। জিনসেং পরিপাক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ওজন কমায়।

পরকিয়ার কারনে প্রবাসী স্বামিকে পাগল বানিয়ে মেরে ফেলার পরিকল্পনার ফোনালাপ ফাস
দ্রুত বীর্যস্থলনঃ- পুরুষের দ্রুত বীর্যস্থলন রোধ করতে জিনসেং এর ব্যবহার বিশ্ব ব্যাপি রয়েছে।
জিনসেং এর মূলের তৈরী ক্রিম মিলনের আগে যৌনাঙ্গে লাগালে দ্রুত বীর্যস্থলন হওয়া থেকে বিরত থাকে।
যৌন সমস্যা সমাধানেঃ- যৌন সমস্যা সমাধানে এই জিনসেং এর ব্যবহার ব্যাপক। জিনসেং এর মূল দিয়ে বিভিন্ন ঔষধ তৈরী করা হয় যা যৌন সমস্যা সমাধানে কার্যকরী।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেঃ- এক গবেষণায় দেখা গেছে দৈনিক ৫/৭ মি.গ্রা. জিনসেং একটানা ৮ সপ্তাহ সেবন করলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল হতে মুক্তি পাওয়া যায়।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা প্রখর করেঃ- জিনসেং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা প্রখর করে থাকে এবং মস্তিষ্কের সঞ্চালন খুব দ্রুত বাড়িয়ে তোলে।

হেপাটাইটিস বি এবং সি ভাইরাস
এনার্জি বাড়ায়ঃ- জিনসেং শরীর চাঙ্গা করে তোলে এবং শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর করে। এটি ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে সহায়ক।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ- এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং জীবানু থেকে সংক্রামিত হওয়া থেকে রক্ষা করে।
মাতৃত্যকালীন দাগঃ- বাচ্চা হবার পরে মহিলাদের পেদে যে ফাটা ফাটা সাদা দাগ গুলো দেখা যায় সেগুলো মূলত মাতৃত্বকালীন দাগ। এই দাগ গুলো দূর করতে জিনসেং এর ক্রিম ব্যবহার করলে দাগ দূর হয়ে যায়।
হরমোন বাড়ায়ঃ- জিনসেং শরীরের মেয়েলি হরমোন বৃদ্ধি করে এবং রক্ত তরল করে স্টোক প্রতিরোধ করে।
এছাড়াও জিনসেং আরও অনেক ভেষজ ঔষধে ব্যবহৃত হয়ে আসছে যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োজনিও।
জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং এর যত উপকারী দিক জিনসেং এর যত উপকারী দিক